শেষতক আমি পৌছেছি সেই অচিনপুরে, জননীর----
আকাশ বাতাস পৃথ্বী জুড়ে নেই তার ভালোবাসার অন্ত
মাটির বাসন কোসন মেজে মেজে ক্ষয় হয়েছে যার হস্ত
শিশুর হাসিতে মিশিয়ে মুখ, তারাই জানি বড় মস্ত
যদিও কামড়িয়ে খাওয়ার মতো নেই তাদের দন্ত।
সারা বছর বুকের কাছে আগলিয়ে রেখে দেয় পাহারা
একটুও নেশা নেই ভালোমন্দ কোন সম্পদে
অতি পরিচিত মুখ সকালে বিকালে কিংবা রাত্রে
হিংসের আগুন নিভিয়ে রাখে ঘুষঘুষে তুষের পাত্রে
আকাশ দেখি বাতাস দেখি, দেখি মানুষের মুখ
জন্মভূমির শিথানে রাখা দেশলাইয়ের যত্ন
যদিও জ্বরের পায়চারি তখনও সারা গাত্রে।
দাম কোন কালেই ছিলনা তার আগাগোড়া জানা
কান্না হাসি দুঃখ ব্যথা ভুলে থাকার মধ্যে
মুখস্থ সবার, সবাই জানে হোক সেটা গদ্যে কিবা পদ্যে
আকাশ বাতাস পৃথ্বীজুড়ে নেই তার ভালোবাসার অন্ত
ক্রোড়ের সিংহাসনে ভেদাভেদ নেই শত্রুমিত্র
অজস্র জনগণ আজ সন্তানের মুখসমুদ্র
দুঃখ বেদনা সুখ তাপ গহনা করে অঙ্গে পরে নিত্য
কেঁদে কেঁদে খুঁজে হারিয়ে তাকে বেদনাহত চিত্ত।
১১ বৈশাখ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ
শত দুঃখ ব্যথায় জননীর ভালোবাসার কমতি নেই। কবিতায় সেটিই বিবৃত। বিষয়ের সাথে সেইটেই সামঞ্জস্যের প্রয়াস পেয়েছি।
১৯ মার্চ - ২০১৭
গল্প/কবিতা:
৫৮ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।