স্মৃতির মেঠোপথে তুমি

বন্ধুত্ব (অক্টোবর ২০২১)

মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
মোট ভোট প্রাপ্ত পয়েন্ট ৪.২৪
  • 0
  • ২৩১
এক.
বিয়ের এক বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর তুমিই একদিন বলেছিল- আমাকে একদম দেখতে পারো না। আগের মতো ভালোবাসো না। আমি একটা মুচকি হাসি দিয়ে তোমার অভিমান করা কথাগুলো লুকানোর চেষ্টা করলাম। আর বললাম পাগলি এতোটা দিন পেরিয়ে এসে এখনো বলবে তোমাকে ভালোবাসি না। ঠিকই আমার মুখের হাসি দেখে তুমি তোমার অভিমানগুলো মুহূর্তে ভুলে গেলে। আমি তখন ভাবনার আকাশে সাঁতার দিয়েছিলাম। আমিও একটা আবেগী টাইপের মানুষ। তোমার কথাতে নিঃসন্দেহে আমারো আবেগ জমলো। সত্যি তো কতোটা দিন পেরিয়ে এসেছি। তোমাকে একদম আমার জানা হলো না। ভালোবাসা, ভালো লাগা কিছুই তোমাকে জিজ্ঞেস করা হলো না। তুমি ঠিকই জানতে, আমার কাছে সময়ের খুব অভাব। সংসারের দায়িত্বগুলো যখন বুকে এসে ঘর বাঁধে তখন দিন আর রাতের পার্থক্য করা অনেকটা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। কঠিন হয়ে যায় একটা ভালোবাসা আর ভালো লাগার গল্পের সারমর্মে নিজেকে তোলে ধরা। তখন সবে মাত্র বাইশ পেরিয়ে তেইশের দিগন্ত রেখায় পা রেখেছিলাম। বাবা মারা গিয়েছিল অনেক বছর। হাটি হাটি পা পা করে জীবনের এক কঠিন অধ্যায় পেরিয়ে এসেছি৷ বড় বোন বিয়ে দিয়েছি এই তো কয়েকটা বছর। অথচ তার কাছে অনেকটা ঋণি৷ ভাই হিসেবে সেগুলোর দায়িত্বও নিজের কাঁধে। অন্যদিকে সংসারের সমস্ত দায়ভার। কে দেখে কার কষ্ট প্রতিবেশি-আত্মীয়স্বজন তারা তো কেবলি সুসময়ের। কঠিন পথে তো তাদের দেখা তো দূরের কথা হাতছানিও মেলে না। তাই পরিবারের সুখের চিন্তায় নিজের সুখের কথা ভুলেও মনে পড়েনি।

দুই.
বেঁচে থেকেও যেন আমরা প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজের মাঝে দাফন করি। নিয়মগুলো অনিয়মের মানদন্ডে নিয়ে দাফিত করি৷ সারাটা দিন ব্যস্ত থাকার পরেও যদি নিজের ভিতরে কিছুটা আনন্দ আর কিছুটা ভালোবাসার আয়োজন না থাকে সেখানে জীবনের স্বাধীনতা বলতে কেবলি শূন্য। আর তখনি বেঁচে থাকা কেবলি আপামর চেষ্টা, কেবলি উচ্ছ্বাস ঢেউ।

খুব ভালোবেসে নিজের নামের সাথে তাকেও একটা নাম দিয়েছিলাম রোহানা। নামটি তারও খুব পছন্দ হয়েছিল। বিয়ের ২য় বছর তার ভালোবাসাকে জাগ্রত করতে সবার মুখ উজ্জ্বল করে ফুটফুটে আরেকটা সন্তান জন্ম নিলো। ধিকিধিকি হাসি ছড়িয়ে পড়লো চতুর্দিক। হাসি-খুশি আর আনন্দের ঢেউ খেলতে শুরু করল সংসারে। অথচ বুকের ভিতর তখন একটা গভীর নিঃশ্বাস বয়ে চলছে আমার। হয় তো প্রশ্ন জমে, আনন্দটা কি আমারো কম ছিল? মোটেও না। সন্তান জন্ম নেওয়ার পর যে বাবা খুশি হয় না, সে মানুষের দলের ভিতরে পরে না। সন্তানের প্রতি ভালোবাসা বলতে তার কোন আবেগ থাকে না। আমিও খুব খুশি। তবে এক দিকে সংসার, একদিকে স্ত্রী আর অন্যদিকে সন্তানের চিন্তায় বিভোর হয়ে পড়েছিলাম। সে পুরুষই জানে যে সন্তানকে ভালোবেসেছিল। নিজে না খেয়ে সন্তান ও সংসারের চিন্তায় থেকেছিল। নিজেকে দৈনন্দিন জীবনের সাথে একদম মেলাতে পারছি না। মেলাতে পারছি না সাংসারিক খরচ। নিজের ইনকামের চেয়ে তখন সংসারের খরচটা আমাকে থমকে দিয়েছিল। অন্যদিকে মেহমান। সামনের আর পিছনের খুঁটি কেবলি আমি। মাঝেমাঝে রোহানা অবাক হতো। সহজে আমার কষ্টগুলো অবলোকন করতে পারতো। আবার সমস্ত কষ্টের মাঝে একটু হাসি ফুটানোর জন্য ব্যস্ত থাকতো।

তিন.
নিয়ন বাতির মতোই কেবল জ্বলে থেকেছিলাম। ইচ্ছা আর অনিচ্ছাকে কখনো জায়গা দিতে চাইনি। দমকা বাতাস এসে নিভে যেতে চেয়েও দাঁড়িয়ে উঠেছিলাম। এই তো সেদিন সারাটা দিন পরিশ্রম শেষে অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। কোন পরিশ্রম কোনদিন আমাকে ক্লান্ত করতে পারেনি। সব অসম্ভবকে সম্ভব করার প্রচেষ্টায় ছিলাম কেবলি। অথচ জ্বর-সর্দি-কাশি, পুরো শরীর ব্যথা নিজেকে থমকে দিয়েছিল। তখন একশত দুই ডিগ্রী জ্বর তবুও সংসারের দিকে তাকিয়ে ফের চুপ করে থাকতে পারিনি। চুপ করে থাকার কোন সাহসও ছিল না। হতাশার কোন শব্দ আমাকে বাঁধা দিতে পারেনি। তারচেয়ে বড় কঠিন ছিল যে, আমার অবস্থা দেখে মাকে সুস্থ্যতায় রাখা। সেদিন মায়েরও পেশার বাড়িয়ে গিয়েছিল। নিজেকে ঠেকাতে পারিনি, মাকে কিভাবে ঠেকিয়ে রাখবো ভাবনায় ছিলাম। শুধু মায়ের জন্য একটা ভয় আমার বুকের উপর পাহাড় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সেদিন মাকে ডাক্তারের কাছে পাঠিয়ে নিজে শুধু একটা প্যারাসিটামল খেয়ে আঁতুড়ঘরে পড়ে থেকেছিলাম। জীবনে বেঁচে থাকা যেন একটা যুদ্ধক্ষেত্র। মেঘের সাথে, বৃষ্টির সাথে, রোদের সাথে যুদ্ধ করে নিজেকে মৃত্যু থেকে বাঁচিয়ে তুলা। তারচেয়ে বড় যুদ্ধ হলো আপনজনের বেঈমানী। জীবনটা তখনি স্বার্থক মনে হয় যখন কষ্টের সময়, অনুশোচনার সময় প্রতিবেশির ভালোবাসা পাওয়া যায় কিংবা প্রতিবেশিকে কাছে পাওয়া যায়।

চার.
এখন অনেকটা পথ এগিয়ে এসেছি। সুখ-দুঃখ, হাসি- কান্না আর অভিমান বুক পেতে নিয়ে স্বপ্নটা গন্ধরাজের মতো জাগিয়ে তুলেছি কেবল। ভয়ে চলা এই অন্ধকার জীবন কখনো আমাকে ন্যুয়ে ফেলতে পারিনি। একবুক সাহস নিয়ে চলা সে পথ আজ আমার পয়তাল্লিশের কোঠা। আমি, দুই মেয়ে, দুই ছেলে, মা আর ৮০/৮৫ বছরের নানা-নানু সহ স্ত্রী নিয়ে মোট নয় জনের একটি পরিবারের কুঁটি একমাত্র আমি। বড় মেয়েকে অনার্স শেষ করেছি। তারচেয়ে খুশির সংবাদ হচ্ছে বড় মেয়ে রেহেনার আজ বিয়ে। দুই ছেলে অনার্স কমপ্লিট করেছে দুই বছর আগে ও পরে। ছোট মেয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থী। দুই ছেলে চাকরীতে এপ্লাই করেছে। দুই ছেলেই টিকেছে। বড় ছেলে আগামী ৮/১০দিনের ভিতরে জয়েন করবে। ছোট ছেলে এখনো চাকরীতে জয়েন করতে পারেনি। কণ্টকাকীর্ণ এ পথ পাড়ি দিয়ে আজ সুখের হাতছানি দেখেছি। ভালোবাসার স্বপ্ন দেখেছি। ভীষণ রকম ইচ্ছেগুলো আজ জাগ্রত হতে শুরু করেছে। আমার কষ্টগুলো দেখে মা সবসময় আমার জন্য দোয়া করতেন। জায়নামাজে বসে কাঁদতেন। মাঝেমাঝে আমি যখন ঘুমিয়ে যেতাম, মা এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতেন আর বলতেন- একদিন তুই অনেক বড় হবে। মহান রাব্বুল আলামিন তোকে অনেক বড় করবে। সেই মায়ের একফোটা চোখের জল আর দুই হাত তোলে দোয়া করাই আজ আমার প্রতিফল। তোমার জন্য অনেক ভালোবাসা মা। পরজনমেও তোমার পাশে রেখো মা।

পাঁচ.
রোহানা আজ আমি পঞ্চান্নের কোঠায় চার সন্তানের এক বৃদ্ধ বাবা। আজ আমার কাছে যেমন ভালোবাসার অভাব নেই, তেমনি সুখেরও কোন অভাব নেই। অভাব নেই কোন হাসি-খুশিরও। আজ নাতি-নাতনীর সাথে খেলা করি। এই যে আমি ঘোড়া সাজি, গরু সাজি আর আমার নাতি-নাতনীরা আমার পিঠের উপরে বসে ঘোরার গাড়ি চালায়, গরুর গাড়ি চালায়। ইশ কি আনন্দ! কি ভালোবাসা!! এই ভালোবাসা উপলব্ধি করার জন্যই আমাকে পেরুতে হয়েছে পঞ্চান্নটি বছর। খেয়ে না খেয়ে পরিশ্রম করতে হয়েছে। স্বল্প বেতনের চাকরী বিশাল সংসারে পোষাতে না পেরে রাত্রিবেলা আমাকে অন্য আরেকটি পরিশ্রম করতে হয়েছে। কখনো কখনো চব্বিশটি ঘন্টায় ঘুমাতে হয়েছে মাত্র এক, দুই কিংবা তিন ঘন্টা। কতশত রাত ঘুমহীন কাটিয়ে দিয়েছি, তুমি কি দেখোনি? কাজে শক্তি এগুতে চাইতো না, তবুও মনকে বসিয়ে কঠিন পরিশ্রমের সাথে যুদ্ধ করতে হয়েছে। রোহানা তুমি জানতে না, তোমার অজান্তে কতশত দিন না খেয়ে পার করেছিলাম। মাঝেমাঝে একটা চা-ই ছিল আমার চব্বিশ ঘন্টার খানা। তুমি জানতে না, তোমার অজান্তে কত সুখ-হাসি পরিত্যাগ করেছিলাম। কতশত দিন তোমাদেরকে অন্য দশ জনের মতো করে রাখতে না পেরে নীরবে মুখ চেপে কেঁদেছিলাম। মনে কি পড়ে তোমার, এক ঈদে তুমি বলেছিলে তোমাদের কিছু লাগবে না, তবে মাকে যেন একটা কাপড় দিই। অথচ বাজারে শাড়ির দামের সাথে টাকা মিলাতে পারিনি বলে আর কিনে দেওয়া হলো না। তখনো তোমার অজান্তে আমার দুচোখে শ্রাবণ বয়ে ছিল। কখনো স্বল্প মান ছাড়া ভালো মানের কাপড় পরিধান করতে পারিনি। তোমাকেও পড়াতে পারিনি। জুমার দিনে অন্য দশজনের মতো করে সুন্দর জামা কাপড় নিয়ে মসজিদে যেতে পারিনি বলে কত আহাজারি জমেছিল! অথচ আজ আমার কত জামাকাপড়। তোমার ছেলেমেয়েরা প্রতি সপ্তাহ, প্রতি মাসেই আমার জন্য জামাকাপড় নিয়ে আসে। তোমার ছেলের বউগুলো কত ভালো দেখেছো, প্রতিদিন আমাকে সুন্দর করে গোসল করিয়ে দেয়। নামাজের জন্য পানি গরম করে দেয়। ঠিকমতো খানা দেয়। আমাকে না দিয়ে তারা খায় না। ইশ কি আনন্দ!

আচ্ছা রোহানা আজো কি তোমাকে সময় না দেওয়ার ভীষণ অভিমান সহ্য করে যাবে নাকি অভিযোগ রটনা করে বলবে, তোমাকে ভালোবাসি না, একদম দেখতে পারি না! আজো কি বলবে, চলো না প্রকৃতির দৃশ্য উপলব্ধি করতে বেড়াতে নিয়ে যাও না। একটা অভাবী সংসারকে এতোটা পথ এগিয়ে সুখী করতে তোমার বেশি অবদান ছিল রোহানা। আমি তো শুধু ইনকামের জন্য ব্যস্ত ছিলাম, অথচ তুমি পুরো সংসার ধরে রেখেছিল। শুধু স্ত্রী নয়, বন্ধুর মতো পাশে দাঁড়িয়ে থেকেছিলে সারাটি জীবন।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Dipok Kumar Bhadra শুভ কামনা রইল।
ইব্রাহিম ইসলাম ইমন খুব সুন্দর লিখেছেন । ভোট দিয়ে দিলাম
Ahad Adnan সুন্দর গল্প। শুভকামনা

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

ভালোবাসার আরেক নাম স্বামী-স্ত্রী। সারাটা জীবন সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, ভালোবাসা সবকিছু ভাগাভাগি করে কেটে দেয়। প্রতিটা স্ত্রী পুরুষের কাছে অট্টালিকা চায় না, একমুঠো ভালোবাসা চায়। পুরুষ সবচেয়ে অভিমান পুষে তখনি, যখন স্ত্রী তার কাছে একটু সময় চায়, ভালোবাসা চায়, প্রকৃতির সৌন্দের বাস্তব উপলব্ধি চায়____কিন্তু সে তাকে আর সময় দিতে পারে না। একটা কষ্ট ভরা ফ্যামিলির সুখের চিন্তুা করতে করতে, একমুঠো খাবারের চিন্তা করতে করতে তখন নির্বিঘ্নে সারাটা দিন কেটে যায়। কত আফসোস জমে বুকের ভিতর। খেয়ে না খেয়ে দিন চলতে থাকে। অথচ জীবনের আরেকটা পর্যায়ে এসে পুরুষটা তখন সন্তানের জন্য আরো ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তাদেরকে কষ্ট করে মানুষ করার চেষ্টা অব্যাহত রাখেন। সন্তানগুলো পড়ালেখা করেন। শিক্ষাদীক্ষায় মানুষের মতো মানুষ হয়ে উঠেন। অবশেষে বাবা বৃদ্ধ বয়সে এসে সন্তানের দেওয়া সে সুখগুলো উপলব্ধি করেন। কিন্তু তখন আর সে বেড়ানোর ইচ্ছা থাকে না। যৌবন বয়সে যে নারীটি সময় চেয়েছে, বেড়ানোর কথা বলেছে, প্রকৃতি দেখার উপলব্ধি করেছে অথচ বৃদ্ধ বয়সে সে নারীটিও ভুলে যায় সব। তখন ইবাদত আর নাতি-নাতনীদের ভালোবাসায় ধীরেধীরে সময় চলে যায়। উক্ত লেখায় একটা নারী বিপদে-আপদে, সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, বেদনায়, খেয়ে-না খেয়ে কখনো কখনো স্বামীর বিভিন্ন ধরণের তাচ্ছিল্য সহ্য করে, বিভিন্ন ত্যাগ স্বীকার করে সারাটা জীবন স্বামীর পাশে পাগলের মতো পড়ে রয় শুধু একমুঠো ভালোবাসার জন্য। আর সে নারীটি হল 'স্ত্রী'। কোন কোন পরিবারে সংসার ও সন্তানের চিন্তায় চাকরিতে নেমে পড়ে। সরকারী-বেসরকারী, বিভিন্ন কোম্পানীর অফিস ও গার্মেন্টস সহ রাস্তায় দিনমজুরির কাজে পর্যন্ত নেমে পড়ে। তখন খুব প্রশ্ন জাগে, তার মতো এমন বন্ধু আর কে হতে পারে? উক্ত লেখায় গল্পের নায়ক বৃদ্ধ বয়সে এসে সেটাই উপলব্ধি করেছেন আর বুঝাতে চেয়েছিলেন, এই বয়সে এসে এখনো পাশে দাঁড়িয়ে আছো। এখন আর সেই চিরচেনা দিনের কথা মনে পড়ে না। কোথাও নিই নাই বলে কত অভিযোগ আর অভিমান রটনা করেছিলে, এখন কি আর করবে না। এখন কি আর ভালোবাসার কথা বলবে না। নাকি নাতি-নাতনীই আজ সেই ভালোবাসার প্রিয় মানুষ। সুতরাং উক্ত গল্পটি বিবেচনা করলে বিষয়ের সাথে সম্পূর্ণ মিল পাবে বলে আমার বিশ্বাস।

২২ ডিসেম্বর - ২০১৬ গল্প/কবিতা: ৬৯ টি

সমন্বিত স্কোর

৪.২৪

বিচারক স্কোরঃ ১.২৪ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ৩ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪