সে এক অভ্যস্ত রাত্রির বৃন্ত ছিড়ে ছিড়ে সে ভাবেই আছি বরাবর যে ভাবে রেখেছিলে,
যে ভাবে ঝাপসা চোখে তীব্র আর্তনাদ বুকে নিয়ে আঁতুড় ঘরে পড়ে রয়-
যে ভাবে শ্রাবণের মেঘ আচ্ছন্ন করে ফেলে সীমানার প্রাচীর
সে ভাবেই বিলীন হয়েছি, সে ভাবেই একা পুড়েছি
নিজের সমস্ত সত্তা আগুনে সপে দিয়েছি !
প্রতিনিয়ত বিভ্রান্ত হই, অকথিত ইচ্ছের রেষ ধরে
ফ্যাকাসে করে ফেলি নিজের ইচ্ছা-অনুভূতি-
প্রতিনিয়ত ধূসর অন্ধকার আভায় ঢেউ উঠে এক একটি ক্ষোভের-
জলজ হাসি, জমকানো শেষ বিকেলের উচ্ছলতা, উৎসবমুখর পরিবেশ
সব নিভিয়ে দিয়েছি নিস্তব্ধতার সব অবকাঠামোতে!
জমে উঠেছিল অশ্লীলতা, নিয়নবাতির আড়ালের মৃত্যুর ঢেউ, দাফন,
জীবনের অপ্রাসঙ্গিক লেনদেন, ইতিহাস হাতের কাছে পেয়েও ছুঁতে চাইনি কোনদিন
মুখের ঘৃণিত শব্দ লালন করে এক এক করে ভেঙে ফেলেছি
সমস্ত অন্যায়- হৈ-হুল্লোড় আর অপ্রত্যাশিত বিষাদের মেঠোপথ-
প্রভু তবুও কি ক্ষমা করবে না! (?)
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
জীবন কিছু নয়। দুদিনের জন্য। একদিন আমাদেরকে চলে যেতে হবে ("কুল্লু নাফসিন যাইক্বাতুল মাউত” প্রত্যেক প্রাণীকে একদিন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে- সুরা আল- ইমরান-১৮৫)। সেদিন আমাদের প্রত্যেকটা কাজের হিসাব দিতে হবে। কুকর্মের জন্য জবাবদিহিতা করতে হবে। ভালো কাজের জন্য অবশ্যই আল্লাহ আমাদেরকে জান্নাত দিবেন। তাই আমরা দুনিয়াতে লোভে না পড়ে যেন ধৈর্য্য ধরে ভালো কাজ করি। সমস্ত কষ্ট, অভিমান সহ্য করে, হাতের কাছে পাপ পেয়েও তাতে আল্লাহর ভয়ে চোখ না দিই। উক্ত লেখায় আল্লাহকে ভয় করে , পরকালের আযাবের ভয় করে অন্যায় ও পাপাচার পেয়েও তাতে না যাওয়ার, চোখ না দেয়ার সে প্রেক্ষাপট তুলে আনার চেষ্টা করেছি মাত্র। লেখাটি বিশ্লেষণ করলে উক্ত বিষয়ের সাথে শতভাগ সামঞ্জস্য পাবে বলে আমার বিশ্বাস।
২২ ডিসেম্বর - ২০১৬
গল্প/কবিতা:
৬৯ টি
সমন্বিত স্কোর
৪.৫৯
বিচারক স্কোরঃ ২.১৯ / ৭.০পাঠক স্কোরঃ ২.৪ / ৩.০
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।