ছায়া হয়ে তবু পাশে রইবো

প্রায়শ্চিত্ত (জুন ২০১৬)

নাস‌রিন নাহার চৌধুরী
  • ১৩
প্রথম রাতের ধাক্কা :
বন্ধুদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাসর ঘরে ঢুকলেন ড. ইশতেখার আলম। নববধূ ইশতেখারের স্বপ্নকন্যা সদ্য পাশ করা এমবিবিএস ডাক্তার।
এই মেয়েটিই যে ড. ইশতেখারের স্বপ্নকন্যা ছিল ব্যাপারটি তেমন নয় বরং নিজের জীবন সঙ্গিনী হিসেবে একজন ডাক্তার মেয়ে তার পাশে থাকবে এমনটিই আশা ছিল বরাবর। বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল জানার আগেই মেডিকেলের শিক্ষার্থী হয়ে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল ইশতেখারের কিন্তু ডাক্তার হওয়ার চেয়ে প্রকৌশলী হওয়ার দিকেই বিশেষ ঝোঁক ছিল তাঁর । শিকাগো ইউনিভার্সিটি থেকে নামের পাশে ডক্টরেট তকমাটা সবাই লাগাতে পারেনা। কিন্তু দূরদর্শী ইশতেখার যেনো নিজের বয়সের চেয়ে আরো দশ বছর এগিয়ে ছিলেন।

রাস্তার পাশে বড় বিলবোর্ডগুলোতে মডেল কন্যাদের নববধূর সাজে পোজ দেয়াটা ইশতেখারের বিশেষ পছন্দের ছিল। ঠিক তেমন করে সেজে থাকা কাউকে নিজের বাসর ঘরে দেখতে ইচ্ছে করতো।

জেসি তার পছন্দের সেরা গহনাগুলোই নিজের গায়ে চড়িয়েছে। সোনার রঙ নারীর গায়ে সৌন্দর্যের নতুন মাত্রা যোগ করে চিরদিনই। তাই হয়তো যুগে যুগে নারীর বিশেষ পছন্দের জায়গা দখল করে আছে এই সোনার গহনা।
নাহ, ইশতেখারের পছন্দ আছে বলতে হবে। রাজত্ব সহ রাজকন্যাতো বটেই সেই সাথে রূপে, গুনে, বিদ্যাতে বুদ্ধিতেও জেসি কোন অংশে কম নয়।

তাজা গোলাপ আর রজনীগন্ধার গন্ধে মাতোয়ারা পুরো বিছানার ঠিক মাঝখানটাতে আধেক ঘোমটা টেনে বসা জেসির কাছে গিয়ে ইশতেখার প্রথমেই একটা মখমলের থলে ভর্তি বারো লাখ একটাকা দেনমোহরের পুরো টাকাই জেসির হাতে বুঝিয়ে দিলেন । যতই আধনিক নারী হোক তারপরও এমন ব্যাপারটাতে ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেল জেসি। এতোটা হয়তো আশা করেনি যদিও বিয়ের আগেই জেনেছে পাত্র পাঁচওয়াক্ত নামায পড়ে।। এবার জেসির হাতটা ধরে একটা হীরক খচিত আংটি পরিয়ে দিলেন। সোনাতে সৌন্দর্য যতই উদ্ভাসিত হোক, মূল্যের দিক থেকে নিজেকে অভিজাত প্রমানের জন্যে সচেতন নারী হীরাকেই বেছে নেয়। এসব ব্যাপারে ইশতেখারের জ্ঞান বেশ টনটনে।

প্রথম রাতে বিশেষ কোন শারীরিক সম্পর্কে যাবেন না এমন ভাবনা ইশতেখার আগেই ভেবে রেখেছিলেন। কিন্তু প্রত্যাশার চেয়ে বেশি বিস্মিত হওয়ায় জেসি যেনো ইশতেখারের কাছে ভালোবাসায় গলে যাচ্ছিল। কপালে চুমু খেয়ে যখন কাছে টেনে নিলেন, জেসি যেনো ভালোবাসার আবেগে বুকের ভেতর মিশে যাচ্ছে। হঠাৎ করেই ইশতেখারের মনে হলো যেনো জেসির আগে আর কেউ তাঁর বুক খামচে আগলে ধরে আছে। ধ্বক করে উঠলো বুকের ভেতর। পরিবর্তনটা জেসির চোখ এড়ালোনা! প্রথম রাতে এমনটি হতেই পারে ভেবে ইশতেখারের বুকে মাথা রাখতে গেলে এবার যেনো ইশতেখার নিজেকে সামাল দিতে পারলেন না। দম বন্ধ লাগছে !
পানি খাওয়ার জন্যে বিছানা ছেড়ে উঠে বসলেন। জেসি দ্রুত ইশতেখারের পালস দেখে নিল। হার্টবিট স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেছে বড্ড বেশিই। শরীর দিয়ে ঘাম ছুটছে। এসময় ইশতেখার বিছানাতেই নেতিয়ে পড়লেন! কোন রকম রোগ বালাই নেই যেই মেদহীন শরীরে, তাঁর কী এমন হলো!
দ্রুত হসপিটালাইজড করতে হলো ইশতেখারকে! পরের দিন যখন জ্ঞান ফিরে এলো তখন চোখ খোলার আগে মনে হলো খামচে ধরে কেউ পরম নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে আছে তাঁর বুকে । আলগোছে পাশে সরিয়ে রেখে যেনো ইশতেখারকে বিছানা ছাড়তে হবে।

শেষ চিঠি :
আপনার প্রতি আমার কোন অভিযোগ নেই। সব দোষ আমার। কারণ আমি আবেগী, কারণ আমি বিশ্বাস করেছিলাম, ভরসা করেছিলাম। ভেবেছিলাম "সমস্যাতো কিছুদিন পরপর হবেই। তারপরও টিকে থাকবে আমাদের বন্ধুত্ব" কথাটা আমার না...আপনি প্রায় এরকমটিই বলেছিলেন কখনো। আমি জানতাম না মানুষ এভাবে বদলে যায় !
এবং এও জানি এই মেইলের জবাবে বলবেন "ম্যাডাম, আপনি কী বলছেন আমি কিছুই বুঝতে পারছি না।"
আপনি যখন চেয়েছেন ফেসবুকে কথা বলেছেন, যখন ফেসবুককে সীমাবদ্ধ মনে হয়েছে ফোনে কথা বলেছেন, যখন ফোনকেও কম হয়েছে তখন দেখা করেছেন। যখন আমাকে বুকে করে ঘুম পাড়াতে ইচ্ছে করেছে তখন মুঠোফোনে “Soft kitty, Warm kitty, Little ball of fur.Happy kitty, Sleepy kitty, Purr Purr Purr" বলে ঘুম পারিয়ে পিতৃহীন এই আমায় মায়ায় জড়িয়েছেন, নেশায় আটকেছেন। আর যখন দেখা করাকে অপ্রযোজনীয় মনে হয়েছে তখন দেখা করা থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে সব যোগাযোগ কমিয়ে দিয়েছেন এবং সবশেষে একেবারে অপরিচিত হয়ে গেছেন !

একজন অনলাইন গল্পকার ইশতেখারের সাথে পরিচয়ের শুরু থেকে অপরিচিত হয়ে যাবার এই পুরো ব্যাপারটিই আমার কাছে দারুণ অনুপ্রেরণার ।

এই মেইলটি পুরোটাই অবান্তর হয়তো। আমিও পাঠাতাম না...নিজেকে খুব ঠান্ডা মাথায় বদলাতে চেষ্টা করছি, ভুলতে চেষ্টা করছি। কারো জন্যে, কারো সাথে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে বা যোগাযোগ কমে যাবে ভেবে কষ্টে দিনের পর দিন কেঁদেছি, মনের কষ্ট শরীরে রোগ হয়ে বাসা বেঁধেছে। ঘন্টার পর ঘন্টা কাউন্সেলরের কাছে কাটিয়েও বলতে পারিনি আমি আসলে কী কষ্টে সময় কাটাচ্ছি। ডাক্তাররা একের পর এক টেস্ট করিয়েও রোগ ধরতে পারেনি। ব্যাপারটি আমার কাছে হাস্যকরই মনে হয়েছে।
ভার্সিটির সুইমিং পুলের সময়টুকুতে কেবল নিজের সাথে কথা বলতাম...
"আমি আর কারো জন্যে কষ্ট পাবো না",
"আমি আর কারো জন্যে কষ্ট পাবো না",
"আমি আর কারো জন্যে কষ্ট পাবো না।"
...পুরো ঘন্টা জুড়ে এভাবেই আউড়াতাম আর নিজেকে প্রবোধ দিতাম। কখনও এমন হয়েছে পায়ে ভারী লোহার বল বেঁধে ডাইভ দেবার পুলটিতে আস্তে করে নেমে যাই। কেয়ারটেকার দিদিতো মেইন পুলের দিকে চোখ রাখতেই ব্যস্ত। যখন খেয়াল করবে ততক্ষণে ভবলীলা সাঙ্গ হয়ে যাবে । আর আমি হয়ে যাব জলপরী।

আমার কোন কিছুতে আপনার কিছুই আসে যায় না জানি।

আপনি খুব ঠান্ডা মাথায় প্রায় একদিন পার করে এসএমএস দিয়েছেন ! "Dear sir/madam, Thanks for keeping the books for so long. My heartiest gratitude. I have collected all the books yesterday. It was an 'honor' for me to pick up the books from the security guards. I wish your well being. Thanks.-Ishtekhar Alam
দেশের বাইরে যাবার আগে আপনাকে শেষবারের মতো দেখার খুব ইচ্ছে ছিল। কিন্তু যার সামনে গেলে তাঁর পুরোপুরি অপরিচিত হয়ে যাওয়া আচরণ, কথাবার্তার কারণে আমাকে আবার আরো অনেকগুলো দিন মনের, শরীরের ভার বইতে হবে...আমি আসলেই আর পারছি না এই ভার বইতে...তাই ভুলে থাকতে চাওয়াই সর্বোত্তম পন্থা মনে হয়েছে। আপনার সাথে, আপনার কাছ থেকে শেয়ার পাওয়া আবেগী গানগুলোও আর শুনিনা...আমার মাথা আর নিতে পারছে না।
ভুল করেই আজ একটা গান শুনে খেয়াল করলাম আমি কাঁদছি...ততক্ষণে বুঝলাম এই গান শোনাটা বোকামি হয়ে গেছে। এমন বোকামী আর করতে চাই না।
চাইলেই কি সব ভুলে থাকা যায়? চাইলেই কি বুকের কাছে আগলে ঘুমপাড়ানি অবোধ পাগলীটাকে ভুলে থাকা যায়? হয়তো আপনি পারবেন। কিন্তু আমি?
আমি ছায়া হয়েই আপনার পাশে রয়ে যাবো।


প্রাপকের হাতে পৌঁছেনি যে চিঠি বা কবিতা :
বুকে আগলে রেখেও
কখনো ‘তুমি’ ডাকতে দাওনি।
খুদে বার্তারা সময়ের পরিক্রমায়
দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়েছে
তোমার প্রত্যাশারা
বার্তা থেকে কণ্ঠে পৌঁছেছে।
সময়ে কণ্ঠও যেনো
প্রত্যাশা মেটাতে ব্যর্থ হয়েছে।
শুরু হওয়া সাক্ষাতে
দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়েছে।
কথারা মিঠে থেকে তেতো হয়েছে
তেতোতে না বলা
লুকানো শব্দ, বাক্যরাও বেড়িয়ে এসেছে।
তারপর,
একসময় বিরাম চিহ্নের বাহুল্যে
আমার দীর্ঘশ্বাসগুলো
দীর্ঘ থেকে দীর্ঘ
হতে হতে হতে হতে
তীক্ততা, হতাশারা
মুদ্রার একপিঠের ভালোবাসা থেকে
অপর পিঠের ক্রোধ, রাগ, ঘৃণা, হতাশায়
রূপ বদলেছে।
প্রার্থনা করি অনেক বড় হও
তোমার প্রত্যাশারা তোমাকেই ছাড়িয়ে যাক।
আমার জলজ জীবন থেকে
তোমায় মুক্তি দিলাম।
আমার কষ্টে মোড়া দীর্ঘশ্বাসেরা
তোমায় ছায়ার মতোই জড়িয়ে রাখবে।


যখন সময় থমকে দাঁড়ায় :
বইমেলায় নিজের বইয়ের মোড়ক উন্মোচন এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইলিনয়েস থেকে উড়ে এসেছেন ড. ইশতেখার আলম।

সদ্য ইউনিভার্সিটি ভর্তি হওয়া কোন এক কিশোরী থেকে তরুণী হয়ে উঠা অস্থির বালিকার সাথে কাটানো সময়ের বড় পরিচিত এই ক্যাম্পাস, নীরব হোটেল, স্টারের চা, শিল্পকলার মঞ্চ নাটক ! ছায়ার মতো পাশে থেকে সাহস যোগানো সেই তরুণীর পাশে নিজের প্রথম বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে দুরুদুরু বুকে দাঁড়িয়ে থাকা।

সময় এখানে এসে থমকে গেছে। যেমন থমকে গেছে ইশতেখারের সদ্য যুবক বয়সে বুকের ভেতর আগলে রাখা কোন কিশোরীর বিড়ালের মতো উম নিয়ে বুক খামচে ঘুমিয়ে থাকা, যা সে হয়তো কোনদিনই সেই মেয়ে থেকে মহিলা হয়ে উঠা পাগলী মেয়েটিকে বলতে পারবে না...এটাই যে তাঁর প্রায়শ্চিত্ত!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এস এম খায়রুল বাসার অসাধারণ!
আপনার মতামতে আপ্লুত হলাম। অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইল।
নাজমুছ - ছায়াদাত ( সবুজ ) কবিতা টি জেন একটা জীবনের কাহিনী । লেখা খুব ভাল ; লাগছে । সুভ কামনা
হ্যাঁ, কবিতাটি দিয়েই গল্পের কথাগুলো বলতে চেয়েছি। পাঠকের খুব ভালো লাগা মানে আমার লেখা সার্থক। অনেক কৃতজ্ঞতা রইল।
মোহাম্মদ আহসান শুভ কামনা রইলো।
অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
মোজাম্মেল কবির শুভ কামনা রইলো। সাধনা চালিয়ে যেতে হবে... লেগে থাকতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
শামীম খান ভালো গল্প লিখেছেন । সুন্দর কাহিনী । নাটকীয়তা ছিল বেশ । আমার কিন্তু খাসা লেগেছে । শুভ কামনা রইল ।
আপনার মতো অসাধারণ একজন গল্প লিখিয়ের কাছে খাসা লাগা মানে আমার জন্যে অনেক বড় প্রাপ্তি। কৃতজ্ঞতা জানবেন। আর আপনার জন্যেও শুভ কামনা রইল।
সেলিনা ইসলাম খুব ভালো লাগল গল্পের থিম এবং গল্প বলার স্টাইল...। তবে কিছু কিছু জায়গায় বেশ থমকে যেতে হয়েছে। লাইনগুলো আরও একটু ছোট ছোট বাক্য গঠনের মাধ্যমে। যেমন এই লাইনটি " তাজা গোলাপ আর রজনীগন্ধার গন্ধে মাতোয়ারা পুরো বিছানার ঠিক মাঝখানটাতে আধেক ঘোমটা টেনে বসা জেসির কাছে গিয়ে ইশতেখার প্রথমেই একটা মখমলের থলে ভর্তি বারো লাখ একটাকা দেনমোহরের পুরো টাকাই জেসির হাতে বুঝিয়ে দিলেন ।" এত বড় লাইন...! লাইনটা এভাবে হলে কেমন হয়- তাজা গোলাপ আর রজনীগন্ধার গন্ধে মাতোয়ারা পুরো বিছানা! ঠিক তার মাঝখানটাতে আধেক ঘোমটা টেনে বসা জেসি। ওর কাছে গিয়ে ইশতেখার,প্রথমেই একটা মখমলের থলে ভর্তি বারো লাখ একটাকা দেনমোহরের পুরো টাকাটাই ওকে বুঝিয়ে দিলেন। একটা লেখা শেষ করে কয়েকবার পড়লে লেখক নিজেই অনেক ভুল বের করতে পারবেন। আরও লেখা পড়ার প্রত্যাশায় শুভকামনা রইল।
একদম নির্দিষ্ট করে কোন জায়গাটি নিয়ে বলতে চেয়েছেন তা তুলে ধরেছেন। কৃতজ্ঞতা রইল। আমি আসলে বানানে সতর্ক থাকতে চেয়ে বেশ অনেকবার করে পড়েছি ভুল বানান ঠিক করে নেবার জন্যে। আমার চোখে সমস্যা মনে হয়নি। পাঠকের পড়ার আরামের ব্যাপারটা মাথায় আসেনি। সামনের সময় থেকে এই ব্যাপারে সতর্ক থাকবো আরো। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
নিয়াজ উদ্দিন সুমন শুভ কামনা রইল....আরো নতুন নতুন চমক পাবার আশায় রইলাম...
এশরার লতিফ সুন্দর গল্প। ভাষার ব্যবহারে দক্ষতার ছাপ। গল্পের নায়িকার আবেগটাও র হৃদয়স্পর্শী। প্রথম পর্বের পর বাকিটা হয়তো আরেকটু গুছিয়ে লেখা যেত ।
দারুণ অনুপ্রাণিত মন্তব্যে অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই। সামনের সময়ে গুছিয়ে লেখার ব্যাপারে আরো সতর্ক থাকবো আশা করি । অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
ইমরানুল হক বেলাল lekhati sottii Boro ridoy grahi, pore valo laglo, lekhoker jonno sobokamna roilo.
আমার লেখা কারো হৃদয় ছুঁতে পেরেছে জেনে আপ্লুত হলাম। অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইল।

২৮ মার্চ - ২০১৬ গল্প/কবিতা: ২২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী