ব্যথা

ব্যথা (জানুয়ারী ২০১৫)

মনজুরুল ইসলাম
  • ২১
০১
শালবন গলির ভিতর গজে ওঠা শ’খানেক ছাত্রাবাস পেরিয়ে তাজমহল। দু’সিট বিশিষ্ট রুমে তরুনের বাস। রুমমেট রাহাত একই বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ৩য় বর্ষে উঠেছে মাত্র। লোকপ্রশাসন বিভাগে জটের গিট খোলেনি। বিধায় তরুন এখনও ২য় বর্ষে। জীর্ণ রুমের দেয়ালগুলে যেন তীর্থের কাকের মত চুনকামের জন্য অপেক্ষা করছে। কবে যে শেষবারের মত তাদের কপালে রং লেগেছিল। এবং ভবিষ্যতে যে কবে লাগবে তা অনুসন্ধানে জ্যোতিষীর প্রয়োজন পড়বে। মশারীটা যে কয়েকশ বছর আগে সাবানের ছোঁয়া পেয়েছিল তাও অজানা। বিছানার চাদরও তার রং পরিবর্তনের পাশাপাশি চৌকির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে তরুনের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়েছে। কোঁকড়ানো জিন্স প্যান্ট,ময়লাযুক্ত শার্ট,তি¯—া চরের মতো বিদীর্ণ পে­ট,গ­াস সবাই বিদ্রোহ করলেও সেদিকে তরুনের কোন ভ্র“ক্ষেপ নেই। শীতের সকালে ঘুমের দেশে হারিয়ে গেছে সে। ক্যালেন্ডারের পাতাটা সিদ্ধার্থের সন্দেশকে সঙ্গী করে অনুক্ষণ রাহাতের পানে চেয়ে আছে। আজ দবির স্যারের প্রথম ক্লাস। তাই সক্কাল বেলাই ক্যাম্পাস অভিমুখে যাত্রার পূর্বে একখানা চিরকুট টেবিলের উপর রেখে গেল রাহাত।
“অনেক রাত জেগে পড়েছিস তাই ডাকলাম না,উঠে খেয়ে নিস,ক্যাম্পাসে দেখা হবে।”
০২
তরুন হাঁটছে। অত্যন্ত দ্রত গতিতে হাঁটছে। রংপুরের লাইব্রেরীগুলো ঢাকার ‘গ্রন্থ এলাকা’ বলে পরিচিত বাংলা বাজারের মতো পাশাপাশি নয়-কেমন যেন ঝপধঃঃবৎবফ.এক লাইব্রেরী থেকে আরেক লাইব্রেরীর দুরত্ব অনেক-যেতে কষ্ট হয়। তবুও হাঁটছে তরুন এক লাইব্রেরী থেকে আরেক লাইব্রেরীর দিকে। সেখানে ব্যর্থ হয়ে পুরোনো কোন বই এর লাইব্রেরীর সামনে। অথবা সেখানেও ব্যর্থ হয়ে ফুটপাতের কোন পুরোনো বইয়ের মেলায়। তরুন খুঁজছে একটি গ্রন্থ-মিজানর রহমানের লেখা উপন্যাস-‘ব্যথা’। ভীষন ক্লাšি—তে আক্রান্ত তরুন। সাথে বিপুল বিষন্নতার ইঙ্গিত গোটা অবয়ব জুড়ে। পাশের রে¯ে—ারায় এক কাপ চা খেয়ে আবার খোঁজাখুঁজির পর্ব। শেষ পর্যন্ত ফুটপাতেরই পুরোনো বইয়ের একটি নামহীন জীর্ণ দোকানে গ্রন্থটি পাওয়া গেল। একটি দীর্ঘশ্বাসের সাথে একটি -‘উহ’-উচ্চারন করে বইটি হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করতেই স্বপ্নটি আর থাকলো না,ভেঙ্গে গেল। স্বপ্ন যদিও রঙ্গিন তবুও স্বপ্ন তো স্বপ্নই। বা¯—বতার প্রখর রৌদ্রালোকে যার রংটি একেবারে ম্রিয়মান। তবুও টাটকা স্বপ্নের পরশে তরুনের হৃদয় ডাকঘরে বার্তা আসল-দীর্ঘদিনের লালিত আকাক্সখাটির অকাল মৃত্যু ঘটেনি। বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করলো আকাক্সখাটি হয়ত পূরণও হয়ে যেতে পারে। হয়ত যে কোন ভাবেই সে পেয়ে যেতে পারে তার ইপ্সিত সেই দুর্লভ বস্তুটিকে। আজকের এ স্বপ্নটি সেই ইঙ্গিতই বুঝি দিয়ে গেল তরুনকে। ভীষন উদ্দীপিত তরুন। স্বপ্নটি ভেঙ্গে যাবার পরেও বেশ কিছু সময় ধরে শুয়ে থাকলো বিছানায়। চিন্তার স্রোতধারকে বিভিন্ন কোনে প্রবাহিত করে বিভিন্নভাবে স্বপ্নটিকে রোমন্থন করে কিছুটা তৃপ্তি পেতে চাইলো যেন। তৃপ্তি পেলও হয়তোবা শুধু এই ভেবে যে আজকে হয়তো গ্রন্থটি পেয়ে যাবে সে। গ্রন্থটিকে না পাবার ব্যথা তরুনকে প্রতিমুহূর্তেই যেন এক অভাবনীয় যন্ত্রনার অšি—ম সীমায় পৌঁছে দিচ্ছিলো বার বার করে। অথচ এ যন্ত্রনার প্রকাশ আর সে যন্ত্রনাকে ধারন করবার আত্মিক ক্ষমতাও ছিল না তরুনের। উঠে দাঁড়ালো তরুন বিছানা থেকে। বুঝতে পারল প্রথম ক্লাসটা আজকেও মিস হবে। তবু তাড়াহুড়ো করে ক্যাম্পাসের দিকে রওয়ানা হল।

কিরে প্রান্ত, ক্লাস কি শেষ হল?
না,আজকে স্যার আসেননি,বিনা নোটিশে নাকি সেমিনারে বক্তৃতা দিতে গেছেন। তা তুই দেখছি ইদানিং স্যারের ক্লাস খুব মিস করছিস।
আরে না,কিছু সায়েন্স ফিকশন পড়ছি,চুম্বকের মত আকর্ষণ ধরলে ছাড়ার উপায় নেই।
কিন্তু জানিস,ক্লাসে স্যার তোর কথা জিজ্ঞেস করে।
তাই!
মনে হয় স্যার ক্লাসে তোকে প্রত্যাশা করে।
আচ্ছা চল ক্লাসে যাই।





০৩
ইদানিং রংপুরে চলাচল করাই দায়। মানুষের ভয়ানক ভিড়। সুযোগ পেলে একজন আরেকজনের উপর দিয়ে চলাচল করবে। মনে হয় ৩৮ মিলিয়নের টোকিওকেও এবার ছাড়িয়ে যাবে রুপসী রংপুর। কৃত্রিমতার ভারে রুপের বিভায় প্রোজ্জ্বল রংপুরের রং যেন আজ পাংশুপ্রায়। প্রকৃতিও কেমন যেন স্বার্থপর হয়ে গেছে। রা¯—াগুলো যে কতদিন বৃষ্টির স্বাদ পায় না ভাবতেই গায়ে বালু এসে ভিড় করে। সাঁতপাচ ভাবতে ভাবতেই তরুন নুর লাইব্রেরীর সামনে চলে আসল।
এই যে ভাই মিজানুর রহমানের‘ব্যথা’উপন্যাসটি পাওয়া যাবে?
দু:খিত ভাই।
আচ্ছা,সামনের লাইব্রেরীটাতে যাই।
ভাই,এই যে ভাই শুনছেন ।
দেখ তো কি চায় ছেলেটা,আচ্ছা দাঁড়া আমিই দেখছি।
ওরে বাবা এ দেখি দৈত্যের মত চেহারা।
কি চাই?
মিজানুর রহমানের-র-র ‘ব্যথা’উপন্যাসটি পাওয়া যাবে।
না,ওসব উপন্যাস টুপন্যাস আমরা রাখি না।
দুত্তরি,মনটাই খারাপ হল। এসব লোক কেন যে বই বিক্রির ব্যবসায় নামে বুঝি না। শেষ চেষ্টা করে দেখি।
হ্যালো ভাইয়া-
জ্বি বলেন।
আচ্ছা আমি একটা উপন্যাস খুঁজছি। অনেক পুরাতন কোথাও পাচ্ছি না।
ঠিক আছে বুঝলাম দয়া করে নামটা বলবেন।
‘ব্যথা’,মিজানুর রহমান রচিত ‘ব্যথা’।
দু:খিত ভাইয়া আমাদের এখানে নেই। তবে আপনি পুরাতন বইয়ের দোকানে খোঁজ করতে পারেন। আর অন্য কোন বই লাগলে আসবেন কেমন।
ঠিক আছে ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
তরুন পুরাতন লাইব্রেরীর দিকে যেতে উদ্যত হলেও ঘড়ির কাঁটা স্মরণ করিয়ে দিল বিকেল পাঁচটায় তার প্রাইভেট।

০৪
মার্চ,২০১০ খ্রিস্টাব্দের কথা। ক্যাম্পাসে প্রচন্ড কোলাহল। না,কোন গোলযোগ নয়। রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ম বর্ষে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। এদিকে সকাল ০৯.০০ হতে দুপুর ০২.০০টা পর্যন্ত সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের সামনে কড়া পাহারায় নিবিষ্ট সাত দিনের নিয়োগপ্রাপ্ত অবৈতনিক দুই নবীন প্রহরী তরুন ও রাহাত। দায়িত্ব কতজন ভর্তি হল এবং হল না এই নিয়ে চুলচেরা বিশে­ষণ। অত:পর সুযোগের দোলাচলে নিরন্তর অপেক্ষা। দু’জনই অপেক্ষমান দলের সদস্য হলেও বন্ধুত্ব হতে অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়নি। বিকেল থেকে রাত অবধি রংপুর শহরের অলিগলিতে পাখা মেলে ঘুরে বেড়ানো। আর ১১:০০ টার হুইসেল পড়লেই আব্দুর রহিম ছাত্রাবাসে জোবায়ের ভাইয়ের রুমে আড়ষ্ঠ হয়ে রাত্রি যাপন। বাবামায়ের কড়া নির্দেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাইয়ের সঙ্গে বেয়াদবি ক্ষমার অযোগ্য। জোবায়ের পদার্থবিদ্যায় মাস্টার্সের সনদ গলায় নিয়ে বেকার জীবনে প্রবেশের দারপ্রান্তে। শেষপর্যন্ত বিষয়ের ভিন্নতা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করলেও বন্ধুত্বের বাঁধন অবিচ্ছিন্ন। সংকটকালীন একজন আরেকজনের পাশে দাঁড়িয়ে কৃতার্থ হওয়ার স্বাদ আস্বাদন করেছে বহুবার।মেধা,মনন ও রুচিতে দু’জনই যেন হরিহর আত্মা। দিনের আলো নিভিয়ে কুয়াশার চাদরে মোড়ানো রাত্রি অতি রাত্রিতে পরিণত হওয়ার উপক্রম। তবুও তরুনের ফেরার কোন খবর নেই। অবশ্য দেরী করা তার স্বভাববিরুদ্ধ নয়। কিন্তু আজকে যেন একটু বেশীই দেরী হচ্ছে। তাই বেশ অস্থির দেখাচ্ছে রাহাতকে।
ওই যে এতক্ষণে সময় হল আসার।
কিরে দুপুরে আসলি না যে,তাজহাটে গিয়েছিলি?
আরে ক্লাস শেষে একটা উপন্যাস খুঁজতে খুঁজতে কখন যে ঘড়ির কাঁটা পাঁচটায় গিয়ে ঠেকেছিল বুঝতেই পারিনি। তারপর কি আর করা, তাজমহলে না এসে তাজহাটে গেলাম খোয়া ভাঙতে।
তা উপন্যাসটা কি পেলি?
না পাইনি। ভাবছি কাল একবার পুরাতন লাইব্রেরীতে গিয়ে খুঁজব। খাবার দাবার কি কিছু আছে?
কোথা থেকে আসবে? দুপুরের খাবার তোমার অপেক্ষায় থেকে আত্মহত্যা করল। রাতেরটার গ্যারান্টি দেবে কে ?
ও মা,এখন কি হবে।
কি আর হবে, পেট শুকাও।
বল না রাহাত, সত্যি করে বল, মিল অফ করিসনি।
মিল ঠিকই অফ করেছি তবে-
তবে,তবে কি,বল,বল কোন ংঁৎঢ়ৎরংব!
বাসা থেকে আম্মু খিচুরী,মুরগীর মাংস আর দুধচিতই পাঠিয়েছে।
সত্যিই -ণড়ঁ ধৎব ৎবধষষু মৎবধঃ.
০৫
কেন যে এমন ভাবনার উদ্রেক ঘটে বুঝি না। জ্ঞান সায়রে অবগাহনের অবারিত দ্বার আজ উন্মুক্ত। তবু কেন ওই ব্যথার প্রতি এত প্রবল আকর্ষণ? পঠনের পূর্বপর্যন্ত কেন এত অমোঘ অস্থিরতা? তাছাড়া উপন্যাসটা কালোত্তীর্ণ কিংবা জনপ্রিয় কিনা তাও তো অজানা। তবে এটাই কি সবহঃধষ ভধংপরহধঃরড়হ। কে আবার স্মরণ করল!
হ্যালো,রাহাত,আমার ক্লাস শেষ পুরাতন বইয়ের দোকানে উপন্যাসটি খুঁজছি।
ব্যথা নাকি।
ঠিক ধরেছিস। তুই সোজা পুরাতন লাইব্রেরীর দিকে চলে আয়। একসঙ্গে মেসে যাব।
আচ্ছা আমি আসছি।
আচ্ছা ভাইয়া,আপনার কাছে কি মিজানুর রহমানের ‘ব্যথা’ উপন্যাসটি পাওয়া যাবে।
ব্যথা,এই তো কয়েকদিন আগেও আমার কাছে ছিল কিন্তু এখন নেই যে। সামনে যান পেতে পারেন।
ঠিক আছে। সামনের দোকানে খুঁজছি।
ইয়েস!পাইছি।
মুহুর্তেই স্বপ্নের সীমান্তে সীমাহীন উল্লাসের ঢেউ এসে আছড়ে পড়ল। নবরুপে উদ্দীপিত তরুনের হুদয়তন্ত্রীতে সঞ্চিত ব্যথার ক্ষুদ্র কণাগুলো ধীরে ধীরে উৎসারিত হতে লাগল। যেন হারিয়ে যাওয়া কোন অপ্সরীর রুপসূধা নুতনভাবে নির্নিমেষ চোখে পরিক্ষণে ব্য¯— সে।
এই যে ভাই ওই বইটা একটু দেখি। বেহাল দশার উপন্যাসটি উৎসুক চোখে দেখতে পেয়ে তরুনের রক্ত সঞ্চালন আবারও হুহু করে বেড়ে গেল। অনুসন্ধিৎসু হাত অবচেতন মনেই বইটির আপাদম¯—ক ছুঁয়ে গেল। এক নি:শ্বাসে গোগ্রাসে বইটি গিলতে চাইল।
বইটির দাম কত?
৩০ টাকা দিলেই হবে। এক কপিই আছে।
৫০ টাকার ভাংতি হবে?
না,খুচরো নিয়ে আসেন।
আচ্ছা ঠিক আছে আমি এক্ষুনি আসছি।
কি মুশকিল,এখন উপায়?
ভাই,এয়ারটেল ফ্লেক্রি হবে ২০ টাকা।
না ভাই কার্ড হবে,৫০ টাকা।
না না লাগবে না।
পানের দোকানে যাই দেখি।
পাচঁটা পান দেন তো, না না পান না চকলেট দেন ১০ টা।
এই নেন।
দ্রুত খুচরো নিয়ে ভীড়ের মধ্যে তরুন উর্দ্ধগতিতে হাঁটতে শুরু করল। মনে হচ্ছে এই মাত্র সে কোন যুদ্ধ জয় করে আসল।
এই যে ভাই খুচরো।
কিসের খুচরো?
ওই যে ‘ব্যথা’ উপন্যাস কিনলাম না ।
ও আচ্ছা। রাজু ব্যথা উপন্যাসটা বের কর তো। মালেক ভাই উপন্যাসটি তো মাত্রই এক ভদ্রলোকের কাছে বিক্রি করলাম। খবরটি শোনামাত্র রাজ্যের অন্ধকার তরুনের অবয়বজুড়ে আবির্ভূত হল। অপ্রত্যাশিত এক যন্ত্রণা তার কল্পনার টুটি চেপে ধরল। মনের আয়নায় সিঞ্চিত চরিত্র,আবহ,আবেগ ও শব্দের ভেলা মুহুর্তেই দূর হতে অতিদূরের কোন নির্লিপ্ত নগরে প্রক্ষিপ্ত হল। সম্মুখে লাইব্রেরী মালিক,কর্মচারী,হাজার হাজার বই আর পশ্চাতে দাঁড়িয়ে রাহাত। নেই শুধু ‘ব্যথা’,মিজানুর রহমানের উপন্যাস ‘ব্যথা’।


আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মনজুরুল ইসলাম িবষয়টা প্রচন্ড পীড়া িদেচ্ছ।প্রথমবার েপাস্ট কেরিছ অেনক সেচতন িছলাম । তারপেেরো অামার বাগােনর সাজােনা ফুলগুো িকভােব েয এেলােমেলা হেয় েগল বুঝেত পারলাম না।ভিবষ্যেতর জন্য সাবধানী হব। অিত মূল্যবান মন্তেব্যর জন্য কৃতজ্ঞ।
ভালো লাগেনি ৩০ জানুয়ারী, ২০১৫
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি গল্পের কাহিনী অভিনব....লিখেছেনও ভালো...তবে অনাকাক্ষিত ফন্ট বিভ্রাটের কারনে মাঝে হোচট খেতে হয়েছে বহুবার...শুভ কামনা রইল...
ভালো লাগেনি ২৯ জানুয়ারী, ২০১৫
মনজুরুল ইসলাম ভাই সুজন শারিফুনল,গল্প পােঠ তৃপ্ত হেয়েছণ তাই স্বিস্ত েপলাম। সীমাহীন শু্ভ কামনা অাপনার জন্য।
ভালো লাগেনি ২৯ জানুয়ারী, ২০১৫
রুহুল আমীন রাজু বেশ ভালো লাগলো ....শুভ কামনা রইলো .(আমার পাতায় আমন্ত্রণ রইলো )
ভালো লাগেনি ২৯ জানুয়ারী, ২০১৫
Feeling lucky.Certainly i shall visit your page.
ভালো লাগেনি ২৯ জানুয়ারী, ২০১৫
সৃজন শারফিনুল আমার ভাল লেগেছে অনেক শুভ কামনা।
ভালো লাগেনি ২৯ জানুয়ারী, ২০১৫
মনজুরুল ইসলাম ধন্যবাদ অাপনােক।
ভালো লাগেনি ২৭ জানুয়ারী, ২০১৫
ruma hamid ভালোয় ।
ভালো লাগেনি ২৬ জানুয়ারী, ২০১৫
মনজুরুল ইসলাম পাঠেকর প্রকৃত অনুভূিত উপলিদ্ধ করতে পারায় অাপনােক অেনক ধন্যবা্দ। ভােলা থাকেবন।
ভালো লাগেনি ২৬ জানুয়ারী, ২০১৫
ওসমান সজীব এক পাঠকের উৎকন্ঠা দারুণ লেগেছে গল্পটি
ভালো লাগেনি ২৫ জানুয়ারী, ২০১৫
মনজুরুল ইসলাম গল্প পড়ার জন্য অেনক ধন্যবাদ। অবশ্যই পড়ব। অেনক শুভ কামনা।
ভালো লাগেনি ২২ জানুয়ারী, ২০১৫

২৯ অক্টোবর - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ৯ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪