কৃষ্ণকলির স্বপ্ন

প্রত্যয় (অক্টোবর ২০১৪)

রাকিব হোসেন ফুহাদ
একবেলা ভাতের যোগান হলে অভাগীর দু’বেলা কাটে অনাহারে। গরীবের মেয়ে, গরীবেরও একটা স্তর আছে ও মনে হয় গরীবের সর্বনিম্ন স্তরে। অনেকের তো কপাল থাকে ওর সে কপালের জোড়ও নেই। মা ভুগছে প্রসব বেদনায় আর বাবা ভুগছে অসুখে। জন্মের দিনই বাবা মারা গেল। মা বাবার শোকে কাতর হয়ে মনে মনে ভাবল যে মেয়ে জন্মের দিনই বাবাকে খেয়েছে, কবে যেন আমাকেও খেয়ে ফেলে। মা এই ভেবে রাস্তার ডাস্টবিনে ফেলে চলে গেল। এক বৃদ্ধ রিকশাওয়ালা কুড়িয়ে নিয়ে তার ঘরে বড় করে। জন্মের পরে কেউ নাম টাম রাখেনি কালো বলে সবাই কালো বলে ডাকত। বৃদ্ধ বাবা একদিন বলল তোমার নাম এখন থেকে কৃষ্ণকলি সেই থেকে ভাল নাম হল কৃষ্ণকলি। পাঁচ বছর বয়সে বৃদ্ধ বাবা মারা যায়। এরই নাম দুর্ভাগার কপাল। বৃদ্ধ বাবা মারা যাওয়ার পরে চারিদিকে আধার নেমে আসে মাথার উপরে থাকা একটুকরো ছায়াও চলে গেল শুরু হল কৃষ্ণকলির জীবন সংগ্রাম। এর ওর কাছে গিয়ে বলে আমাকে একটু খাবার দিবেন কেউ মুখ ফিরেও তাকায়না। সবাই শুধু দূর দূর করে তাড়িয়ে দেয়। কেউ বলে ভাত যোগার হয়না এমন পরিবারে যখন জন্মইছিস তবে ভাত খাইতে চাইস ক্যান, ঐ দেখ ডোবায় পঁচা পানি আছে গিয়া ঐ পচাঁ পানি খা। কেউ বুঝতে চায়না কৃষ্ণকলির ক্ষুধার জ্বালা। দু একজন বলে এই কাজটা করে দে, তাহলে কিছু খাবার পাবি কাজ শেষে একটা রুটি দিয়ে পাঠিয়ে দেয়। কৃষ্ণকলির সারাদিনের খাবার একটা রুটি এতেই ওর মুখে হাসি। অ আ ক খ আর নিজের নাম লেখার জন্য ভর্তি হয় একটি স্কুলে। স্যারের পড়া সবার আগে মুখস্থ হয়ে যায় কৃষ্ণকলির। একদিন স্যার বলল তোমার মাথা অনেক ভাল কোনকিছু অল্পতেই মুখস্থ হয়ে যায়। তুমি যদি লেখাপড়া কর তাহলে একদিন অনেক বড় হতে পারবে। স্যারের ছোট্ট কথাটি কৃষ্ণকলির গভীরে গিয়ে লাগল। সবসময় শুধু একটা কথাই কানে ভাসে তুমি যদি লেখাপড়া কর তাহলে একদিন অনেক বড় হতে পারবে। নিজে নিজে প্রতিজ্ঞা করল জীবন থাকতে লেখাপড়া ছাড়বেনা কৃষ্ণকলি। কৃষ্ণকলি প্রতিদিন মানুষের কাজ করে, ক্লাসে যায় আবার বিকাল বেলা রাস্তার পাশে বসে কিছু বাচ্চাদের অ আ ক খ শিখায়। এভাবে বড় হতে লাগল সেই অনাথ মেয়েটি। লেখাপড়া করতে করতে এস.এস.সি পরীক্ষা এসে গেল, খেয়ে না খেয়ে সব পরীক্ষা দিল। আজ এস.এস.সি পরীক্ষার দিয়েছে, কৃষ্ণকলির রেজাল্ট দেখে সবাই অবাক, ওর ক্লাসফ্রেন্ডরা অনেকে এগ্রেড পেয়ে খুশিতে সাড়া পাড়ায় মিষ্টি ছড়াচ্ছে। আর কৃষ্ণকলি পেয়েছে গোল্ডেন এ প্লাস, কে খাওয়াবে মিষ্টি ঐ দিনটা কৃষ্ণকলির মুখে একটু হাসি ফুটেছে এটাই যেন অনেক কিছু। কৃষ্ণকলি কিছুদিন বন্ধ পেল ছুটির সময়টুকুতে বেশী বেশী কাজ কলেজে ভর্তির টাকা যোগার করল। অনেক কষ্ট কওে টাকা জমিয়ে গ্রামের একটি কলেজে ভর্তি হল। ভর্তি তো হল কিন্তু বই কেনার টাকা নেই এর ওর কাছ থেকে পুরানো বই ধার নিয়ে রাত জেগে পড়ে এইচ.এস.সি পরীক্ষা দিল। আজ কৃষ্ণকলির আরেকটা খুশির দিন এইচ.এস.সি পরীক্ষায়ও গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে। কত জীবন সংগ্রাম করে সেই ছোট্ট মেয়েটি আর ইন্টার পাশ করল। কৃষ্ণকলি নিজেই জানেনা যে ওর কতটুকু খুশি হওয়া উচিত এই রেজাল্টের জন্য। ওর মুখে শুধু একটা হাসি আর কিছুইনা। রেজাল্ট পেয়ে কি যেন চিন্তা করে কৃষ্ণকলির মনটা আরেকটু খারাপ হয়ে গেল। ইন্টার পাশ গ্রামে বসেই করেছি কিন্তু এখন ভর্তি হব কোথায়? গ্রামে তো কোন ভার্সিটিও নেই তবে কোথায় গিয়ে পড়ব। আমি তো এই গ্রাম ছাড়া অন্য কোথাও চিনিনা, আমার আশা কি শেষ হয়ে যাবে। গ্রামে কোন ভার্সিটিও নেই যেখানে কৃষ্ণকলি ভর্তি হয়ে লেখাপড়া করবে। একদিন চায়ের দোকানে দুজন লোক বলছে যে ঢাকাতে লেখাপড়ার জন্য অনেক ভার্সিটি আছে সেখানে অনেক ভাল সুযোগ। কৃষ্ণকলি মনে মনে প্লান করল সে গ্রাম ছেড়ে ঢাকাতে যাবে কিন্তু কিছুই তো চেনা। আবার চিন্তা করল জীবনে তো কতই কষ্ট করেছি শহর আমি চিনে নিব আমাকে ঢাকা যেতেই হবে, না হলে আমার স্বপ্ন এখানে শেষ হয়ে যাবে। কৃষ্ণকলি তার একটা ছেড়া ব্যাগে কাগজপত্র ও জামা-কাপড় নিয়ে সবার কাছে বলে রওনা হল ঢাকার উদ্দেশ্যে। ঢাকায় পৌঁছে কিছুই চিনেনা এখানে এত বড় বাড়ি, এত গাড়ি কোনদিনই দেখেনি কৃষ্ণকলির কাছে শহরটি কেমন কোন ঠাসা মনে হল, মনে হচ্ছে দম বন্ধ হয়ে যাবে। কেউ একবার জিজ্ঞাসা করেনা তুমি কে কোথায় যাবে? যার যার মত সে সে চলে বড়ই আজব জায়গা। কই যাবে কৃষ্ণকলি দু একটি দোকানে গিয়ে বলে আমাকে একটা কাজ দিবেন কেউ কথাও বলেনা তাড়িয়ে দেয়। একদিন দুদিন তিনদিন না খেয়ে থাকতে থাকতে কৃষ্ণকলি আর পথ চলতে পারছেনা। দিনের সূর্য তার কাছে রাতের অন্ধকার মনে হচ্ছে। ক্লান্ত দেহ নিয়ে পড়ে রয়েছে রাস্তার পাশে। ক্ষুধার জ্বালায় কাতরাচ্ছে কেউ একজন এসে জিজ্ঞাসা করল তুমি কি কর? কোথা থেকে এসেছ? কৃষ্ণকলি তার কাছে বলল আমাকে একটা কাজ দিবেন শুধু দুবেলা ভাত দিলেই চলবে। লোকটির মায়া হল মেয়েটির প্রতি, বলল চল আমার দোকানে কাজ করবে তাহলে খাবার দিব। দোকানে কাজ করে কৃষ্ণকলি দুবেরা ভাত পেত এতেই অনেক খুশি। দোকানের পাশের গলিতে বড় একটি বিল্ডিং কি সুন্দর গেট কৃষ্ণকলি সামনে গিয়ে দেখল এটা একটা ভার্সিটি সবাই গাড়ি করে এসে ভিতরে ঢুকছে। এতবড় ভার্সিটি এত সুন্দও চোখ জুড়ানোর মত। প্রতিদিন ভার্সিটির সামনে এসে একটা সুযোগের জন্য দাড়িয়ে থাকে। কৃষ্ণকলি একদিন সুযোগ পেয়ে দারোয়ানের চোখে ফাঁকি দিয়ে দৌড়ে ভিতরে ঢুকে স্যারের রুমে চলে গেল । স্যার দেখে পাগল পাগল বলে চেঁচামেচি শুরু করল। কৃষ্ণকলি স্যারকে বলল আমি পাগল না আমার কাগজগুলো একবার দেখুন, অনেক অনুরোধের পরে স্যার ওর কাগজগুলো দেখে অবাক হল। এস.এস.সি ইন্টার দুটিতেই গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়া ছাত্রী সে। স্যার শেষ পর্যন্ত রাজি হল ভর্তি করাতে পরের দিন থেকে ক্লাস করতে বলল। ক্লাসে সবার পিছনের বেঞ্চে বসে থাকে কৃষ্ণকলি। কেউ ওর সাথে কথাও বলেনা কারণ ওর জামা কাপড় নোংরা ছেড়া। ক্লাসে স্যার যা পড়ায় তাই শুনে পরীক্ষা দিয়ে সবার চেয়ে ভাল রেজাল্ট করে কৃষ্ণকলি। স্যার একদিন দেখল যে ও দোকানে কাজ করে। স্যার কৃষ্ণকলিকে ঢেকে ভার্সিটিতে লাইব্রেরী দেখাশুনার একটা চাকরি দিল। এখন সারাদিন লাইব্রেরীতে বসে থাকে যে বই নিতে আসে তাকে বই দেয় আর বিভিন্ন রকমের বই পড়ে আর লাইব্রেরী দেখাশুনা করে। রাত হলে বই পরিষ্কার করে ভার্সিটির মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ে। এভাবেই কেটে গেল চারটি বছর। আজ কৃষ্ণকলির ফাইনাল ইয়ারের রেজাল্ট দিবে। কৃষ্ণকলি লাইব্রেরিতে বসে বই পড়ছে হঠাৎ স্যার খুশীতে একটা চিৎকার দিল কৃষ্ণকলি বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম হয়েছে এটা অবিসাশ্ব্য কৃষ্ণকলিকে বললে ও মুখে একটা হাসি দিয়ে বলর স্যার সবই আপনার জন্য। স্যার বলল তুমি কত ভাল রেজাল্ট রেজাল্ট করেছ তুমি নিজেই বুঝতে পারছনা তাহলে তুমি একটি হাসি দিয়েই সন্তুষ্ট হতেনা। ঐদিন কৃষ্ণকলির চোখের জলে যেন সাগর বয়ে গেল। আজ কৃষ্ণকলি সুখের কান্নায় ভেসে গেল। মনে পড়ে গেল ছোট বেলার সেই স্মৃতিগুলো। পরের দিন স্যার মার্কেট থেকে কৃষ্ণকলির জন্য দামী দামী কিছু জামা কাপড় নিয়ে এসেছে এছাড়াও কত জিসিন যা কৃষ্ণকলি জীবনে কোনদিন চোখে দেখেনি। স্যার বলল আগামী কাল তোমাকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেখানে উপস্থিত থাকবে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, বিদেশী, এবং অনেক সম্মানী ব্যক্তি। এই ভাল ভাল জামা কাপড় পড়ে সেখানে যাবে। সংবর্ধনার দিন সকালে কৃষ্ণকলির জন্য গাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে কিন্তু কৃষ্ণকলি আগেই হাটতে হাটতে চলে গেছে সেখানে। কি সুন্দর করে সাজানো মঞ্চ। মঞ্চের মাইকে ভেসে এলো কৃষ্ণকলির নাম। কৃষ্ণকলিকে ডাকল মঞ্চে চারিদিকে কত ক্যামেরা,লাইট, ফুল, কত লোক এ যেন স্বপ্নের মত লাগছে কৃষ্ণকলির কাছে। সেই পুরানো জামা পড়া মাথার চুল এলোমেলো একটি মেয়ে মঞ্চে উঠার সময় দারোয়ানরা বাধা দিতে গেলে স্যার দারোয়ানদের ইসারা দিয়ে বাধা দিতে না করল। সবার হাত তালিতে মুখরিত হয়ে উঠেছে। কৃষ্ণকলির কাছে সব কিছু স্বপ্নের মত লাগছে। কৃষ্ণকলিকে প্রশ্ন করা হল আপনার স্বপ্ন কি? আপনার লক্ষ্য এবং চাওয়া কি? কৃষ্ণকলির সোজা উত্তর দুবেলা দুমুঠো ভাত। স্যার ও পাশ থেকে ফিস ফিস করে বলছে ভাত বাড়ি গাড়ি এমনিতেই পাবে, বড় কিছুর কথা বল, অনেক বড় কিছু। কৃষ্ণকলির উত্তর আমি শুধু দুবেলা দুমুঠো ভাত পেলেই খুশি। আমি আমার ক্ষুধার জ্বালা, কষ্ট, লাঞ্ছনা, বঞ্চনা সবকিছু সহ্য করেছি শুধু এই মঞ্চটির আশায়। আমি সেই পাঁচ বছর থেকে রাস্তার পাশে শুয়ে শুয়ে স্বপ্ন দেখেছি এই মঞ্চটির। আমার মত হাজারো কৃষ্ণকলি রাস্তায় শুয়ে স্বপ্ন দেখে তাদের দু’বেলা ভাত যোগাতে সে স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। আমার মত হাজারো কৃষ্ণকলি ক্ষুধার জ্বালায় কাতরাচ্ছে রাস্তার ধারে। তারা একটু সুযোগ পেলে মাথা তুলে দাড়াতে পারবে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে। দুবেলা ভাতের যোগান দিতে তাদেও সকল স্বপ্ন মাটির সাথে মিশে যাচ্ছে। তাদের তো কেউ গিয়ে জিজ্ঞাসা করেনা যে তোমার স্বপ্ন কি? তুমি কি খেয়েছ? নাকি না খেয়ে আছ? তারা তো তাদের ক্ষুধার জ্বালায় নিজেকে ঠেলে দিচ্ছে অন্ধকার জগতে। যার শ্রেষ্ঠ নাগরিক হওয়ার কথা সে হচ্ছে শ্রেষ্ঠ শয়তান। আমারদের সমাজ একজন নিষ্পাপ মানুষকে অন্ধকার জগতে ঠেলে দিয়ে, আবার এই সমাজই তাকে বার বার গালি দিচ্ছে, দিচ্ছে চাঞ্চনা, বঞ্চনা। প্রতিটি মানুষের ছোটবেলা থেকে একটাই স্বপ্ন থাকে সবচেয়ে ভাল মানুষ হওয়ার স্বপ্ন। কিন্তু সমাজ তাকে সবচেয়ে খারাপ দিকে ঠেলে দিয়ে তার স্বপ্নের পায়ে কুঠার মেরে বলে তুমি খারার, তুমি, লম্পট, তুমি চোর, তুমি খুনি। সে তো একটা সুন্দর জীবন চেয়েছিলো তাকে আমরাই বানিয়েছি নিকৃষ্ট। জন্মেও পরে প্রতিটি মানুষের হৃদয় থাকে একরকম, পৃথিবীতে কেউ ভাল হৃদয় আর কেউ খারাপ হৃদয় নিয়ে জন্মায় না, প্রত্যেকে জন্মায় নিষ্পাপ সরল সোজা একটা মানুষ হয়ে আর তাকে খারাপ করে আমাদের সমাজ, সমাজের মানুষেরা,আর পরিবেশ, আমার মত হাজারো কৃষ্ণকলির শুধু একটাই চাওয়া দু’বেলা দু’মুঠো ভাত। মাছ-ভাত না হোক ডাল ভাত হলেই খুশি। পরনে একটি কাপড় সে হাজার টাকা দামের না হোক শুধু দেহ ডাকলেই হবে। অসুস্থতায় একটু চিকিৎসা সেটা উন্নত হাসপাতালে না হোক, গ্রামের হাতুরে ডাক্তারের কাছে হলেই খুশি। থাকার একটু স্থান সেটা অট্টালিকা না হোক, একটা কুড়ে ঘর হলেই চলবে। এটাই চাওয়া আমাদের মত হাজারো কৃষ্ণকলির। প্রধানমন্ত্রী যখন তাকে পুরস্কার দিতে গেল তখন সে পুরস্কারটি হাতে না নিয়ে বলল এই পুরস্কার আমার না। পুরষ্কার আমি সেদিনই নিব যেদিন ঐ রাস্তার পাশে কুকুরের সাথে আমার মত কৃষ্ণকলি থাকবেনা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এফ, আই , জুয়েল # অসাধারন ভাবনার দারুন একটি গল্প ।।
এফ, আই , জুয়েল আপনাকে অসংখ্য জন্যবাদ শুভ কামনা রইল।
আলমগীর সরকার লিটন এভাবেই কৃষ্ণকনিদের জয় হোক অভিনন্দন -----------
আলমগীর সরকার লিটন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভালবাসা জানবেন।
শামীম খান ভাল লিখেছেন । এগিয়ে চলুন । শুভ কামনা রইল ।
শামীম খান অাপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু জন্মের পর থেকে নানান ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে একটা মেয়ের বেড়ে ওঠার গল্প চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। মেয়েটি একটি প্রতিবাদী চরিত্রও। খুব ভালো লাগলো। চালিয়ে যান। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। শ্রদ্ধা জানবেন।
ধন্যবাদ ওয়াহিদ উদ্দিনঅ। ভালবাসা জানবেন।

০৬ জুলাই - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ৪ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী