মেঘ-বিদ্যুতে ঘর্ষণ খেয়ে
কিছুটা আতংক চোখে ধরে
এসেছিলাম মর্তে।
তখন থেকে পেছনে লেগে আছে ভয়
খালিপেটে ক্ষুধার রা।
একটু পরে
যখন কেরসিন-বাতির আলো
হাওয়ারা নিভিয়ে পালাত,
তখন অন্ধকারে ভাত খেতাম সবাই।
স্কুলে টিচাররা ধাতানি দিতেন
প্রতিদিন পুরনো জামা দেখে
ওদের মনেও জ্বালা ধরে যেত!
যেমনটা তোমাকে দেখলে জ্বলে আমার...।
যখন কিছুটা পথিক ছেলেদের
বেঁচে থাকার অর্থ শুনলাম
তখন খুঁজে পেলাম
আমার থেকে দুঃখী একটা দেশ।
একদিকে ভয় বিপরীতে ক্ষুধার
ভৈরবী সময়ের তাল ছেড়ে দিয়ে
আমি এখনো তাড়াহুড়া করি
কখন ফিরব কখন যাবো
এই বালের বেশ্যা বাড়ির হিশাব নিকাশ থেকে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী নয়।।