অনভিপ্রেত সমাবেশ

মোঃ মুস্তাগীর রহমান
০৫ সেপ্টেম্বর,২০১২

 

বন্ধুগন,এই খানে,আমরা যারা উপস্থিত হইয়াছি,আমরা সকলেই চুপচাপ বসিয়া রহিয়াছি।কেহু কাহারও সহিত কথা বলিতেছি না।আজ তিন দিন-তিন রাত্রি হইয়া গেল, কাহারও সাথে কোনো রুপ কথা হইল না;এমন কী! পেটে এখন পর্যন্ত কোন দানাও পড়িল না।তাই ভাবিয়া দেখিলাম,এই ভাবে চলিতে থাকিলে আমারা একদিন;নিশ্চয় মারা যাইব!আমরা এখানে সখের বশবর্তী হইয়া উপস্থিত হইয়াছি,এমন কথা নিশ্চয় কেহু বলিতে পারিবে না?চারিদিকে পানি আর পানি!যতদূর চোখ যায়;শুধু পানি আর পানি,পানি ছাড়া অন্য কোন বস্তু চোখে পড়ে না।আমাদের সৌভাগ্য যে,আমরা কেহু কেহু এই বট গাছটাই আশ্রয় লইতে পারিয়াছি।

     এতক্ষণ সকলেই শৃগালের কথা শুনিতেছিল।হঠাৎ কাক কা-কা করিয়া উঠিল।সে কহিল,তা শৃগাল দাদা,আমরা এখন কী করিতে পারি। শৃগাল আবার শুরু করিল-

     বন্ধুগন, অতি বর্ষনে আজ,রাজ্যময় প্লাবিত।কোথাও একটু উঁচু ডিহি নাই,যেখানে আমরা বা মানুষ্যকূল আশ্রয় লইতে পারে।প্রকৃতির নিয়মে আমরা আজ,এই বট গাছে আশ্রয় লইয়াছি।তাই বলিয়া ত আমরা বসিয়া থাকিতে পারি না।আমাদের এখানে কাক রহিয়াছে,আরও আছে মোরগ,একটি ছাগল,একটি বেঁজি,একটি সর্প,একটি বিড়াল ও আমাদের সকলের বন্ধু,পৃথিবীর প্রথম মানুষের বন্ধু, কুকুর।

      এতক্ষণ কুকুরটি নাক ডাকিয়া ঘুমাইতেছিল। শৃগালের কথা শুনিয়া চোখ খুলিয়া তাকাইল।এমনিতেই কুকুর শৃগাল দেখিলেই তাড়া করিয়া থাকে;কিন্ত এখনকার ব্যাপারটা আলাদা,তাই কুকুর তাকাইলেও শৃগাল তেমন ভয় করিল না।তবে শৃগালের ভয় আছে বৈকি,কেননা,কুমিরও শৃগালের শত্রু।জলে কুমির, গাছে কুকুর!ভয় ভয় বুকে শৃগাল ভাবিল,ভয় করিলে চলিবে না,যাহা করিতে হইবে,বুদ্ধি খাটাইয়াই করিতে হইবে;নচেত আমি কেন?সকলেরই প্রাণ হারাইবে। শৃগাল আবার শুরু করিল-এই মাত্র আমি দেখিলাম একটি হাট্টিমা টিম টিমও রহিয়াছে....

      দাদা শৃগাল,এতক্ষণ ভালোই চলিতেছিল,কিন্তু তোমার হাট্টিমা টিম টিম প্রাণীটি কে, বুঝিতে পারিলাম না?অপমান করিয়া কাউকে কহিলে কী না, তাহাও বুঝিতে পারিলাম না!কাক কহিল।

     এই মূহুর্তে অপমান করিয়া কাউকে কিছু বলিব,তুমি কী করিয়া ভাবিলে ভাই?পাঠ্য পুস্তুকে পড় নাই;

                              হাট্টিমা টিম টিম

                              তারা মাঠে পাড়ে ডিম

                              তাদের খাড়া দু’টো শিং

                              তারা হাট্টিমা টিম টিম।

      মনুষ্য সমাজের শিশুদের ছড়া।শিশুরা যখন চিৎকার করিয়া পড়িতে থাকে, আমরা কাক সমাজ তখন গলা ফাটাইয়া

      কা-কা করিয়া বলিতে থাকি, কী ছাই পড়িতেছে, কী ছাই পড়িতেছে!

      ইহা ছাই নয় কাক ভাই, “হাট্টিমা টিম টিম” বলিয়া জীব রহিয়াছে এবং আমাদের এখানেই রহিয়াছে।এই ছড়ার ব্যাখ্যা করিলে এই জীব চিনিতে আর কষ্ট হইবে না।

      ওপরে একটি ডাল পেঁচিয়া বসিয়াছিল সর্প।এইবার ফঁস ফঁস করিয়া উঠিল।সে বলিল,আমরা মূল প্রসঙ্গ ছাড়িয়া উদ্ভট প্রসঙ্গের দিকে যাইতেছি।

      সর্পের নিচেই বেঁজি বসিয়া ছিল।সে ডালের ওপর এক পাক ঘুরিয়া কহিল,পন্ডিতের কথার উপর কথা কহিতে নাই;পন্ডিতরা যাহা বলিয়া থাকে তাহা সত্যই বলিয়া   

      থাকে।তুমি জাতিতে নিচু।কম কথা বলিবে।মামা শৃগাল,তুমি চালাইয়া যাও।

 

      শৃগাল আবার শুরু করিল। কী যেন বলিতেছিলাম? হ্যাঁ মনে পড়িয়াছে, হাট্টিমা টিম টিম-দেখ বন্ধূরা,এই ছড়ার প্রথম শব্দ হইল, “হাট্টিমা” পরের শব্দ “টিম টিম”- হাট্টিমা মানে হইল হাঁটা বা চলা,টিম টিম মানে ধীরে ধীরে অর্থাৎ প্রাণীটি ধীরে ধীরে চলে।আর কী বলা হইয়াছে,তারা মাঠে ডিম পাড়ে,আর বলা হইয়াছে,এন্টিনার মত দুইটি শিং রহিয়াছে।একটু ভাবিয়া দেখ বন্ধুরা,এই প্রাণীটি “শামুক” ছাড়া আর কিছুই নহে।এই শামুক.মাঠে ডিম পাড়ে,দুইটি শিঙ আছে, আর ধীরে ধীরে চলে।

       সকলেই ঠিকই ত,ঠিকই ত বলিয়া চিৎকার করিয়া উঠিল। চিৎকারে কুকুরের রাগ হইল,সে ঘেউ ঘেউ করিয়া উঠিল।সে বলিল,সবই ত বুঝিলাম;ত ব্যাটা,আছে

        কোথায়?

        বন্ধু,তোমার মাথার ওপর। শৃগাল কহিল

        অনেক দিন কিছু খাইনি,এই ব্যাটাকে দিয়েই শুরু হউক।কুকুর বলিল

    কুকুরের এই কথায় সকলেই থমকিয়া গেল।কিছুক্ষণ সবকিছুই নিরব হইয়া গেল।অতঃপর কাক কা-কা করিয়া উঠিল। কাক কহিল,আজ আমরা যাহারা এখানে সমবেত হইয়াছি,তাহারা সখের বশবর্তী হইয়া সমবেত হইয়াছি,এমন কথা কেউই বলিতে পারিবে না।নেহাৎ বিপদে পড়িয়াই আসিয়াছি।এইরুপ কথা পশুঅধিকার লঙ্ঘন বলিয়াই মনে করি আমি।

      বিড়াল দেখিলেই কুকুর তাড়া করিয়া থাকে।বিড়াল ভাবিল,এখন কথা বলিবার সুযোগ আসিয়াছে,সুযোগের সৎ ব্যবহার

      করিয়া লওয়া যাইতে পারে,বিড়াল বলিল,আমি কাকের সঙ্গে একমত পোষণ করিতেছি।ক্ষমতা থাকিলেই,ক্ষমতার

      অপব্যবহার করা উচিৎ নহে।

সকলেই চিৎকার করিয়া বলিল,একদম ঠিক কথা,একদম ঠিক কথা।কাক বলিল,আমরা প্রাণীকূলের আচরণ,প্রাণীকূলের বিরদ্ধে যাওয়া উচিৎ নহে।কুকুরের এই রকম আচরণ,শুরুতেই “আমাদের ঐক্যের” অশনি সংকেত বলিয়া মনে করি।

হাট্টিমা ফিস ফিস করিয়া কী বলিল,কেউই বুঝিতে পারিল না।

               বেঁজি কহিল,দুঃখজনক!

শৃগাল মুখ খুলিল-বন্ধুগন,হট্টগোল করিলে,আমাদের ঐক্য-অনৈক্যের সৃষ্টি করিবে,বিধায়,আমাদের হট্টগোল না করায় উত্তম।

         এইরুপ আচরনের জন্য, কুকুরকে ক্ষমা চাহিতে হইবে।সকলেই চিৎকার করিয়া উঠিল।

         ভাই সকল, কুকুরের এইরুপ আচরনের জন্য আমি কিছু মনে করি নাই;আপনারা সভার মূল প্রসঙ্গে ফিরিয়া আসিতে পারেন।কারণ,কুকুর-কুকুরই!কুকুরের স্বভাব

         পরিবর্তন করিবার কর্ম আমাদের নহে। হাট্টিমা এইবার একটু জোরে কহিল।

           পৃথিবীতে এখনও কিছু ভালো মানুষ রহিয়াছে,মাফ করিবেন,ভালো জীব রহিয়াছে,তাই জীবের মধ্যে মানুষের মত এখনও হানাহানি শুরু হয় নাই।যেমন,হাট্টিমা।

            শৃগাল কহিল।

         কাক কহিল-সব যখন মিটমাট হইয়া গিয়াছে,তখন সভার আসল উদ্দেশ্য কী ?তাহা বয়ান কর-

         এইখানে,আমাদের মোট তিনটি উদ্দেশ্য রহিয়াছে....আমাদের বন্ধু কুকুর মনে হয় কিছু বলিবে।

         আমি ভাবিয়া দেখিলাম,আমি ভুল করিয়াছি,তাই সকলের কাছে ক্ষমা চাহিয়া লইতছি। শৃগাল,তুমি শুরু করিতে পার।

         হ্যাঁ যাহা বলিতেছিলাম,প্রথমে আমাদের সকলকেই সকলের বন্ধু ভাবিতে হইবে এবং আমাদের টিকিয়া থাকিবার জন্য,আমাদেরকে আমাদের নেতা নির্বাচন করিতে

        হইবে।দুই,আমাদেরকে বাচিঁয়া থাকিবার জন্য খাদ্যের অনুসন্ধান করিতে হইবে।তিন,এই উদ্দেশ্যটা বড় জটিল এবং কাঠিন,তাহার পরেও,আমি মনে করি চেষ্টা

       করিলে আমরা সফল হইতে পারিব।

         বিড়াল কহিল,আগে বিষয়টা জানা হউক,তাহার পরে আমরা ভাবিয়া দেখিব,ইহা সম্ভব হইবে কিনা।

         সকলেই কহিল একদম ঠিক কথা।আগে বর্ণনা করুন।

         অকারনে মানুষ আমাদের ওপর অত্যাচার করিয়া থাকে।আমরা যদি,পশুকূল ঐক্য সৃষ্টি করিতে পারি,তাহা হইলে,মানুষের এই অত্যাচার হইতে নিস্কৃতি পাইতে

        পারি।অনৈক্য সর্বনাশের মূল।আমরা আজ দলবদ্ধ নয় বলিয়াই,মানুষ আমাদের উপর অত্যাচার করিয়া থাকে।আজ এই বর্ষার কারনে, মহাপ্লাবনের সৃষ্টি হইয়াছে   বলিয়া,আমরা একত্রিত হইতে পারিয়াছি।প্রকৃতি আমাদের একটা মহা সুযোগ করিয়া দিয়াছে।এই সুযোগ অবহেলা করা মানে,নিজেরাই নিজেদের অনিষ্টের কারণ      হইবে।তাই বন্ধুরা, এই সুযোগ কখনও অবহেলা করা উচিৎ হইবে না; বলিয়া আমি মনে করি।

 

     কুকুর ভরাট গলাই হাসিয়া উঠিল।মনে হইল কতদিন যেন হাসে নাই।তাহার হাসিতে গগন ফাটিয়া যাইবার উপক্রম হইল।হঠাৎ কুকুরে এইরুপ আচরনে সকলেই  স্তম্ভিত হইয়া গেল।

 

         কিছুক্ষণ নিরবতার পর শৃগাল মুখ খুলিল,দাদা কুকুর, আমি কী কোন খারাপ কথা বলিতেছি?

         পেটের মধ্যে যন্ত্রণা,ভাটার আগুনের মত পেট জলিতেছে;পেটে খাদ্য না পড়িলে,অনৈক্য ঐক্য হইবে কী করিয়া।আগে আহারের ব্যবস্থা কর।কুকুর বলিল।

    সকলেই বলিয়া উঠিল,একদম ঠিক কথা, একদম ঠিক কথা।

 

    শৃগাল বলিল,খাদ্যের বিষয় আলোচনা করিবার পূর্বে,আমাদের মধ্য হইতে, আগে নেতা নির্বাচন করিতে হইবে।তাহার পর খাদ্যের আলোচনা হইতে পারে।কে নেতা হইবে,এ বিষয়ে তাহা হইলে আলোচনা শুরু করা হউক।

 

    বিড়াল কহিল,ইহাতে আলোচনার কী বিষয় থাকিতে পারে?আমার ত মনে হয় আপনিই আমাদের নেতা হইবার একমাত্র যোগ্য.....

    কুকুর বিড়ালের কথা শেষ করিতে দিল না,কথা থামাইয়া দিয়া বলিল,তুমি মূর্খ প্রণী,ইহার তুমি কী বুঝিবে?আলোচনা

    যখন শুরু হইয়াছে,আলোচনা করিয়াই ঠিক করিতে হইবে,কে নেতা হইবে.....

   শৃগালের উপর মোরগের এমনিতেই রাগ রহিয়াছে,কুকুরের পক্ষ অবল্বন করিবার ইচ্ছা না থাকিলেও,সে কুকুরে পক্ষে কথা বলিল।

 

  বেঁজি ভাবিল,সুযোগ পাইলেই শৃগাল মোরগ ধরিয়া খাইয়া লইবে,মোরগ যেহেতু কুকুরের পক্ষাবল্বন করিয়াছে,কুকুরের পক্ষ লইলে,মোরগ তাহারও আহার হইতে পারে।

  শক্তির দিকের কথা বিবেচনা করিলে, আমার মনে হয়-কুকুরই হইবে আমাদের দলপতি।বেঁজি বলিল।

  বেঁজি যেহেতু কুকুরের পক্ষাবল্বন করিল,কাল বিলম্ব না করিয়া,সর্প সরাসরি শৃগালকে সমর্থণ করিয়া বসিল।

  ছাগল কুকুরকে সমর্থণ করিল।

  কাক কা-কা করিয়া উঠিল,সে কহিল,সরাসরি কাহারও পক্ষাবল্বন করিবার ইচ্ছা আমার নাই।ইহা আমার জন্য একটা কষ্টের বিষয় বলিয়া মনে করিতেছি।

  হাট্টিমা শৃগালকে সমর্থন করিয়া বসিল।

  শৃগালের মনে হইল,কুকুরই বোধহয় দলপতি হইয়া যাইতে পারে,সে ততক্ষণাৎ সভা ভঙ্গ করিয়া দিল।যুক্তি হিসাবে সে  দেখাইল, হট্টগোল এবং বিশৃংখলা কোনো কিছুর সমাধান আনিতে পারে না;তাহা ছাড়া সন্ধ্যা নামিয়া আসিয়াছে।আগামীকাল এই সভা আবার বসিবে।

 

     প্রতিদিনই সভা বসিল।কিন্তু শৃগালের চতুরতায় প্রতিদিনই সভা ভঙ্গ হইল।অবশেষে একদিন সিধান্ত হইল,গোপন ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হইবে।কিন্তু বিড়ালও কম যায় না!বিড়াল শৃগালের কানে কানে বলিল,পন্ডিত,তুমি ভোটে হারিয়া যাইবা।কেননা,কুকুরের পক্ষের সংখ্যায় বেশী বলিয়া আমার মনে হইতেছে। শৃগাল বুঝিতে পারিল এবং বলিল,ভোট হইবে না।কেননা,ভোট সব কিছুর সমাধান দিতে পারে না।যদি দিতে পারিত,তাহা হইলে,ব্যাপক,সুক্ষ কারচুপি হইয়াছে,ভোট এমন প্রশ্নবিদ্ধ হইত না।তাহা ছাড়া,ভোট শত্রু সৃষ্টি করিয়া থাকে।যে ভোটে হারিয়া যায়,সে শত্রু খুঁজিয়া বেড়াই।কে কে আমাকে ভোট দান করে নাই।ভাবিয়া দেখুন,যদি সব কিছুই আলোচনার মাধ্যমে হইয়া থাকে,কোনো শত্রুর সৃষ্টি হইবে না।আমরা এখানে সকলেই সকলের বন্ধু।মনে হয়,এ বন্ধুত্ব নষ্ট না করাই ভালো।

     কুকুরের পেটে আহার নাই;শক্তি কমিয়া গিয়াছে।কিন্তু গলার আওয়াজ কমে নাই।সে চিৎকার কারিয়া উঠিল।তাহার চিৎকারে সকলেই অপ্রস্তুত হইয়া গেল।সে কহিল,শৃগাল তুমি বড়ই চালাক,ভূমি হইতে পানি শুকাইয়া যাক,তাহার পরে তোমার ব্যবস্থা হইবে।

     এমন সময় কাক কা-কা রবে চিৎকার কারিয়া উঠিল।পানি শুকাইয়া গিয়াছে, পানি শুকাইয়া গিয়াছে!সকলেই ভূমির দিকে তাকাইল, দেখিল কতগুলি সরস পাখি আসিয়া বসিয়াছে।সকলের মধ্যে আনন্দের উৎসব শুরু হইল।সকলেই ভূমিতে নামিয়া আসিল।

     কিছুক্ষণ পর দেখা গেল,শৃগাল মোরগেক তাড়া করিতেছে।ইহা দেখিয়া,বেঁজি সর্পকে তাড়া করিল।বিড়াল কুকুরের দিকে তাকাইয়া,বিলম্ব না করিয়া দৌড়াইয়া পলাইয়া গেল।ছাগল কুকুরকে বলিল,মোরগকে বাঁচাও দাদা!এত দিন এক সঙ্গে থাকিয়া,শৃগাল কী অধর্মের কাজ করিতেছে!! ইহা শুনিয়া,কুকুর শৃগালকে ধাওয়া করিল।ছাগল ম্যা-ম্যা করিতে করিতে কুকুরের পিছন পেছন ছুটিল।কাক কা-কা করিয়া উড়িয়া গেল।ইহার পর কে কোথায় সব হারাইয়া গেল!অন্ধকার নামিয়া আসিল...........!

আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
নৈশতরী আপনার এই গল্পের পেছনে অনেক কিছু লুকিয়ে আছে.....! তবে ভাই সাধু চলিত না মেশালে কি হত না?
Lutful Bari Panna হা হা হা, দারুণ মজা পাইলাম। বিপদে পড়লে সবাই এক হয় বটে- বিপদ কেটে গেলে যে যার স্বভাব ফিরে পায়। একদম ঠিক কথা।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী নয়।।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

মার্চ ২০২৪ সংখ্যার বিজয়ী কবি ও লেখকদের অভিনন্দন!i