গত কয়দিন ধরে অঝর ধারায় বৃষ্টি ঝরঝে একটানা, খামবার কথা নাই। কল কল করে পানি নামছে হালতা বিলের মোহনায়। বিপদ সীমার উপরে ফুলে ফেপে উঠেছে পদ্মা নদির বুক। দুই কুল ছাপিয়ে বানের পানি ঢুকে পড়বে যে কোন সময়। তবুও আশাহত হয়না রজব আলি মুন্সি।
-
গল্পবাঁধখন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
-
গল্পঅদ্ভুত ভূতঅমিতাভ সাহা
আবছা আলোয় দেখে গাছের ডাল সমানে নড়ছে। ভয় পেয়ে গেল, কি ওটা? বড়সড় কিছু মনে হচ্ছে। ঘরে এসে টর্চলাইট নিয়ে আস্তে আস্তে এগিয়ে গেল। তারপর কিছুটা দূর থেকে সজনেগাছে লাইট মারল। দেখে একটা কঙ্কাল হাপুসহুপুস করে কি যেন খাচ্ছে। লাইট পড়তেই নাকী সুরে বলে উঠল, “কিঁরেঁ বাঁসঁন্তীঁ, খাঁবিঁ নাঁকিঁ?”
-
গল্পহানাবাড়িমিঠুন মণ্ডল
বিছায়ায় চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছি। হটাৎ করে জানলা দিয়ে একটা কালো বিড়াল ঢুকল। আমি চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছি। মিনিট দশেক পরে চোখ খুলে দেখি বিড়ালটা নেই।
-
গল্পঅসাম্প্রদায়িকফেরদৌস আলম
একটা সাধারণ সন্ধ্যারাত। শীতের সন্ধ্যা। চারপাশ ঘেষে কুয়াশা থাকার কথা, যথারীতি তাই আছে।গাম্ভীর্য ভর করে আছে সে কুয়াশার পিঠের উপর। সিএনজিটা স্বাভাবিক গতিতেই কুয়াশার কোমল ঢেউ কেটে কেটে সামনে এগোচ্ছে। কী যেন ভাবছিলাম মাথাটা নিচু করে, বহু দূরের অন্ধকারে তাকিয়ে। ভাবনাটা নিজের জন্যই ছিল।
-
গল্পকুহেলীFahmida Bari Bipu
বাড়িটা যেন রূপকথার বই থেকে উঠে আসা কোনো দত্যিপুরি। এইরকম জায়গাতে এমন একটা বাড়ি দেখে যথেষ্ট বিস্ময় ফুটে উঠলো তন্ময়ের চোখে মুখে। আচমকা একটা সম্ভাবনা মাথায় আসতেই গাড়িটাকে সেখানে রেখেই সামনে এগিয়ে গেল তন্ময়।
-
গল্পপোর্ট্রেইটসাবাব আলম সানিদ
সেবার ভ্রমণের নেশাটা একেবারে পেয়ে বসেছিলো ৷ অবশ্য তার যথেষ্ট কারণও ছিলো ৷ বহুদিনের এই রুটিন বাঁধা একঘেয়েমী জীবন নিয়ে অতিমাত্রায় অতিষ্ট হয়ে উঠেছিলাম ৷ তখন সবে কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র আমি ৷
-
গল্পহিংসুটে প্রেমিকাশৈলেন রায়
‘ওরে বাবা, আর একঘন্টার মধ্যে চলে যাব।’
‘একঘন্টা! বল কী! সে তো অনেকক্ষণ। আমি অতক্ষণ একা থাকব?’
কোনও কোনওদিন শৈলেন ও অফিস থেকে ফিরতে দেরি করে। আমি অস্থির হয়ে পড়ি। -
গল্পইরানী আপুDripto Sarder
হঠাৎ জোড়ে একটা চিৎকার শুনলাম আর মুহুর্তেই দেখলাম ইরানী আপু গাছের একদম ওপরে ওই কাটাওয়ালা গাছটাকে এলোমেলো ভাবে কামড়াচ্ছে,
-
গল্পসারভেন্ট টয়লেটসাইফুল বাতেন টিটো
আমার বিয়ের দেড় বছর পরের কথা। ২০১৬’র জানুয়ারী প্রমোশন পেয়ে আমার পোষ্টিং হলো কারওনার ব্রাঞ্চে। তখনও আমাদের বাসা মিরপুর। বেতন কম বলে বড় বাসা নিতে পারিনি। বিয়ের পর থেকেই সাবলেট আছি। জেসমিন প্রতিদিন বাসা ছাড়ার জন্য ট্যা ট্যা করে। -
গল্পরন মামার শ্বশানেশীবু শীল শুভ্র
আমাদের গ্রামের বাড়িতে একজন মাস্টার মশাই পড়াতে আসতেন, উনার নাম কান্তীপ্রসাদ শীল। উনার পড়া একদিন ও শিখতাম না বলে, প্রতিদিন কান ধরে উঠবস করতে হতো। প্রতিনিয়ত এই কান ধরা আর ভালো লাগেনা।
সেপ্টেম্বর ২০১৭ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।